পাতা:আত্মকথা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রিন্সিপাল। আচ্ছা, তুমি যাও । আমরা বিবেচনা করি, তাহার পর তোমায় उांयांबू ७ोंकिद । আমি তো “যে আজ্ঞা’ বলিয়া প্রস্থান করিলাম। বন্ধুদলে আসিয়া সংবাদ দিলে মহা উত্তেজনা দৃষ্ট হইল। তাহাদিগকে থামাইতে অনেক সময় গেল। অবশেষে অধ্যাপকগণ আবার ডাকিলেন । ডাকিয়া বলিলেন, “তোমরা একবার মাত্র অভিনয় করিতে পার। তবে তোমাকে তিনটি কাজ কবিতে হইবে। প্রথম, নিয়শ্রেণীর যে সকল বালককে অভিনয়ে লইয়াছ, তাহদের অভিভাবকদের অনুমতি আনিতে হইবে। দ্বিতীয়, অভিনয় স্থলে গায়ক ও বাদকদের সঙ্গে কলেজের ছেলেদিগকে মিশিতে দিবে না। তৃতীয়, নিম্নশ্রেণীর ছেলেদিগকে ঘরে পাঠাইয়া। তবে তুমি সে-স্থান ত্যাগ কৱিবে ।’ আমি “যে আজ্ঞা’ বলিয়া তাহাতেই সন্মত হইলাম । যথাসময়ে রাজবাড়িতে অভিনয় হইল । অধ্যাপকগণকে নিমন্ত্রণ করিয়াছিলাম, তাহাদের মধ্যে কোহ-কেহ উপস্থিত ছিলেন । অভিনয় বেশ হইল, কিন্তু আমার সেদিন গুরুতর দায়িত্বভারে আমোদ করিবার সময় হইল না । গায়ক ও বাদক দিগকে প্লাটফরমের নিচে বসাইয়া বেড়া দিয়া দিয়াছিলাম। নিজে সমস্ত সময় সাজঘরের ভিতর ছিলাম, কেবল নিজের অভিনয়ের সময় বাহিরে আসিয়াছিলাম, এবং রাত্রি একটিার সময় অভিনয় শেষ হইলে, প্রায় রাত্রি তিনটা পর্যন্ত বসিয়া ছিলাম, সকল অভিনেতাকে গাড়ি আনাইয়া বাড়িতে পাঠাইয়া। তবে নিজে বাড়িতে গিয়াছিলাম। এই জন্য এই অভিনয়ের কথাটা এতদিন স্মরণ রহিয়াছে । ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষা ; উপবীত ত্যাগ ; পিতৃগৃহ হইতে TSfNS TIKIS ; SIN Vīta 71a vs || ব্রাহ্মসমাজে প্রবেশ। এখন আমার ব্রাহ্মসমাজে প্রবেশের বিবরণ। বলি । ১৮৬৫ সালে আমার হৃদয় পরিবর্তনের দিন হইতে আমি কিরূপে অল্লে-অল্পে ব্রাহ্মভাবাপন্ন হইয়া ব্রাহ্মসমাজের দিকে আকৃষ্ট হইতেছিলাম, তাহা অগ্রেই বর্ণনা করিয়াছি। বান্তবিক, তদবধি এই ১৮৬৮ সালের শেষ পর্যন্ত আমার হৃদয়ে ব্যাকুলতা অগ্নির মতো জলিতেছিল। আমার অনেক পুরাতন কুৎসিত অভ্যাস ত্যাগ করিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হইয়াছিলাম। যাহাতে নীতি বা ধর্মের উপদেশ আছে। এরূপ কোনো গ্রন্থ পাইলেই তাহা অতি উপাদেয় বোধ হইত, এবং তাহা আর ছাড়িতে ইচ্ছা হইত না । এই কারণে বড়লোকদিগের জীবনচরিত পড়িতে ভালো লাগিত । এই জীবনচরিত পড়ার বাতিকটা এখনো আছে। আমি ভাবিয়া দেখিয়াছি, ধর্মDDSS iBiDDSS DB DDBDSSSDLDDB S BDDSSMLuB DBLDB চিরদিন অধিক দৃষ্টি। অথচ ভাবিতে ক্লেশ হয়, লিখিতে চক্ষে জল আসিতেছে, এই A0 V