পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> (Vg) শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত ও সর্বত্র প্রশংসিত হয়। তদনুসারে আমি একজন উদীয়মান কবিরূপে পরিচিত হইয়াছিলাম। দ্বিতীয়ত, আমার দীক্ষার সময় হইতে আমার মাতুল উন্নতিশীল ব্রাহ্মদলকে “কৈশব দল” নাম দিয়া সোমপ্রকাশে তাহাদের প্রতি গোলাগুলি বর্ষণ আরম্ভ করেন, তাহাতেও আমার নামটা সাধারণের মুখে উঠে। যে কারণেই হউক, আমি তখন হটতে লোকচক্ষুর গোচর হইয়া একজন মন্ত ব্রাহ্ম হইয়া দাঁড়াই । ইহাতে কিছুদিন আমার বিশেষ অনিষ্ট হইয়াছিল। আমার পূর্বকার ব্যাকুলত৷ অনেক পরিমাণে হ্রাস হইয়া আমি কিছু অসাবধান হইয়া পড়ি, সেসকল দুৰ্বলতা ও কদভ্যাস অনেক চেষ্টাতে দমনে রাখিয়াছিলাম, তাঙ্গা আবার মাথা জাগাইয় উঠে । DL DBDB TOD DDBD DBD B DBB DBBBBDS DBDD অচিরকালের মধ্যে আত্মদৃষ্টির সাহায্যে নিজের অবস্থা লক্ষ্য করিতে পারি ও তাহার সংশোধনে প্রবৃত্ত হই। দীক্ষার সময় ও এই সময় কয়েকটী কবিতাতে নিজের ননের ভাব ব্যক্ত করিয়াছিলাম। যতদুর স্মরণ হয় সেগুলি ধর্ম্মতত্ত্ব পত্রিকাতে প্রকাশ হুইয়াছিল। অনুসন্ধান করিলে উক্ত পত্রিকার ফাইলে পাওয়া যাইতে পারে। কেবলমাত্র দুই চারি পংক্তি স্মৃতিতে আছে। পিতৃগৃহ হইতে তাড়িত হইয়া লিপিয়াছিলাম ভাসায়ে জীবন-তরী। বিপত্তির সাগরে, যাই দেব ! দেখ দেখ রক্ষা করি আমারে ; মোর পক্ষ ছিল যারা, বিপক্ষ হইল তারা, ঘেরিল সকল দিক অপবাদ-আঁধারে, বহিল প্রলয়-ঝড় মন্তকের উপরে।