পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ S. অগ্রে যে আধ্যাত্মিক অবস্থার অবনতির কথা উল্লেখ করিলাম, তাহা লক্ষ্য করিয়া লিখিয়াছিলাম নিজ দলে গেলে পরে সমাদর পাই হে, আপনারে বড় ভাবি তাই হে ! কিন্তু কি যে বড় আমি জান তুমি অন্তর্য্যামী, তব অগোচর প্রভু কোন কথা নাই হে। যাতা হউক। দীক্ষা ও সাধারণ সমাদরের ধাক্কা সামলাইয়া উঠিতে কিছুদিন গেল। আমি যে ব্রাহ্মদলে হঠাৎ কিরূপ সমাদৃত হইয়া পড়িলাম, তাহার প্রমাণ স্বরূপ দুইটা ঘটনার উল্লেখ করিতেছি। আমার দীক্ষার কয়েক মাস পরেই শু্যামবাজার ব্রাহ্মসমাজের বাৰ্ষিক উৎসব উপস্থিত হইল। তখন উক্ত সমাজের প্রতিষ্ঠাকর্ত্ত কাশীশ্বর মিত্র মহাশয় জীবিত ছিলেন। তিনি আমার নিকট লোক পাঠাইয়া অনুরোধ করিলেন, যে, আমাকে উক্ত উপাসনাতে দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অযোধ্যানাগ পাকড়াশী মহাশয়ের সহিত বেদীতে বসিতে হইবে ও উপদেশের ভার লাইতে হইবে। আমি ভয়ে সঙ্কুচিত হইলাম। কিন্তু তঁাহারা কোনও মতেই ছাড়িলেন না। অবশেষে রাজি হইলাম। কিন্তু তাহারা চলিয়া গেলে, বেদীতে বসিতে হইবে ভাবিয়া লজ্জা ও ভয়ে মন অভিভূত DBDB BDBD S SDD DD DBS BDD DBSS BB DBBLBBH DDD উপদেশটি লিখিতে বসিলাম। লিখিয়া একপ্রকার দাড় করাইলাম। উপাসনাস্থলে সেইটী ভয়ে ভয়ে পাঠ করিলাম। কিন্তু বেদী হইতে নামিলেই দ্বিজেন্দ্রবাবু কোলাকুলি করিয়া আমার উপদেশের অনেক প্রশংসা করিলেন। সভাস্থলেও অনেকে সন্তোষ প্রকাশ করিতে লাগিলেন। পরদিন কলেজে বি-এ ক্লাসে পড়িতেছি, এমন সময় ভূতপূর্ব ডেপুটী