পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ እ ዓ 9 ge Indian Reform Associationas Presis (pa is আর-একটী কাজ করিয়াছিলেন। তিনি একু মুদ্রিত পত্র দ্বারা দেশের প্রসিদ্ধ ডাক্তারগণের নিকট হইতে এদেশীয় বালিকাগণের বিবাহের উপযুক্ত কাল কি তাহা জানিবার চেষ্টা করিয়াছিলেন। তদুত্তরে অধিকাংশ স্বদেশীয় ও বিদেশীয় ডাক্তার ১৬ বৎসরের উদ্ধে সেই কালকে নির্দেশ করেন। কেবল ডাক্তার চার্লস চতুৰ্দশ বর্ষকে সৰ্বনিম্ন বয়স বলিয়া নিৰ্দেশ করেন। তদনুসারে ১৮৭২ সালের তিন আইনে চতুৰ্দশ বর্ষকে বালিকার সর্বনিম্ন বয়স বলিয়া নির্দেশ করা হয় । তিন আইনের এই আন্দোলনে আমরা সকলেই তঁহার সহায়তা করিয়াছিলাম। এই সময়েই বা ইহার কিঞ্চিৎ পূর্ব্বে বা পরে আদি,সমাজের ভূতপূর্ব্বদ সভাপতি ভক্তিভাজন রাজনারায়ণ বসু মহাশয় হিন্দুধর্ম্মের শ্রেষ্ঠতা বিষয়ে একটা বক্তৃতা করেন। ফ্রেণ্ড অব ইণ্ডিয়ার তদানীন্তন সম্পাদক ও বিলাতের টাইমস পত্রিকার পত্রপ্রেরক জেমস রুটুলেজ (Routledge) সাহেব তাছার সংক্ষিপ্ত বিবরণ টাইমস পত্রিকাতে প্রেরণ করেন। তাঙ্গার ফলস্বরূপ এদেশে ও সেদেশে সেই বক্তৃতা সম্বন্ধে চর্চা উপস্থিত তন্ন। সেই বক্তৃতাতে রাজনারায়ণ বাবু ব্রাহ্মধর্ম্মকে উন্নত হিন্দুধর্ম্ম বলিরা প্রতিপাদন করেন। উন্নতিশীল দল এ মতের বিরোধী ছিলেন। কেশববাবু আমাকে ও পণ্ডিত গৌরগোবিন্দ রায়কে এ বিষয়ে দুইটা প্রবন্ধ লিখিয়া পড়িতে আদেশ করেন। তদনুসারে আমি ইংরাজীতে ও গৌরব বাবু বাঙ্গালাতে প্রবন্ধ লিখিয়া পাঠ করি। কেশববাবু সভাপতির আসন গ্রহণ করেন । * এই সময়কার সর্বপ্রথম কার্য ভারত-আশ্রম স্থাপন। কেশব বাবু ইংলণ্ডে ইংরাজের গৃহকর্ম্ম দেখিয়া চমৎকৃত হইয়া আসিয়াছিলেন। সর্ব্বদা tf(Or middle class English homeras it institution