পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ একদিন কেশব বাবু, তাহার পত্নীকে উদ্দেশ করিয়া আমাকে বলিলেন, “ওহে তুমি ওঁকে ইংরাজী শেখাও তাঁ।” তদনন্তর তিনি আমার ছাত্রী হইলেন। কেশব বাবু তাছার প্রকৃতির সরলতা জানিতেন। তিনি दिब्ाङ ecs (Rottefet children's magazinc vo reading books আনিয়াছিলেন। তাঙ্গার একখানি তাঁহাকে পড়াইবার জন্য দিলেন। আমি হাসিয়া বলিলাম “এ যে ছোট ছেলেদের বই।” তিনি বলিলেন “আরে, উনি প্রথম ইংরেজী পড়বেন তা ? হলই বা ছোট ছেলেদের বই, তুমি পড়াতে আরম্ভ কর না, দেখবে স্টুনি মনে ছোট ছেলেই আছেন।” কাজে ও তাহার প্রমাণ পাইলাম। তাহার পাঠাপুস্তকে একটা ছোট মেয়ের ছবি ছিল, তাহার নাথায় কোকুড়া কেঁকড়া চুল, মেয়েটি দেখিতে সুন্দর কিন্তু বড় দুষ্ট। ওই ছবির সঙ্গে তাঙ্কার দুষ্টামির অনেক গল্প আছে। আচার্য্য-পত্নী তাহার জীবনে এত দুষ্টামির BBK SD D LLBL DDD S LD D DD BBB D LLD0z S ছবিটা পর্য্যন্ত র্তাহার চক্ষের শূল হইয়া দাড়াইল। একদিন পড়িবার জন্য যেই বই খুলিয়াছেন, অমনি সেই ছবিটা বাহির হইল। তি দেখিয়া রাগিয়া গেলেন ও নিজের মনে মনে বলিতে লাগিলেন “মা গো गl ! दिक्ल ಇತ್ಲಿ মেয়ে! দেখলেই রাগ হয়!”। আমি শুনিয়া হাসিয়া বলিলাম “রাগেন কার উপরে ? ও যে ছবি ! আর ও সব যে কল্পিত গল্প !” তিনি সেদিকে কান দিলেন না। র্তাহার দ্বিতীয় কন্যার উল্লেখ করিয়া আমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “তার চুলগুলো কি কেটে দেবাে ? তারওচুলগুলো ঠিক এমনি কেঁকুড়া কেঁকুড়া, দেখলে এই ছবিটা মনে পড়ে।” আমি শুনিয়া হাসিতে লাগিলাম! আর-একদিনের আর-একটি ঘটনা উল্লেখযোগ্য। একদিন আনি কেশব বাবুর সহিত কোন বিশেষ বিষয়ে আলাপ করিবার জন্য তঁাহার