পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ SYO হইল । বৎসরান্তে একবার একটা সম্মিলিত সভার মত হইত, এই মাত্র অবশিষ্ট রহিল। অনেক যুবক ব্রাহ্ম, উপাসকমণ্ডলী গঠনের জন্য উৎসাহিত হইয়াছিলেন ; তাহার মধ্যে আমি একজন। নিয়মতািন্ত্র প্রণালী মতে কাজ ভয় আমরা কয়েক জনে চাহিতেছিলাম। সে আকাজক্ষা TBDBDD LDBB DBDDB DBDBDBBB DBDDD LLD DB DBDBB BDYY প্রণালীর পক্ষ হইয়া দুরে দাড়াইলাম। এই সকল মতভেদের মধ্যে ১৮৭৩ সালের প্রথমে আমার পুজাপাদি মাতুল, সোমপ্রকাশ সম্পাদক দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ মহাশয়, পীড়িত হইয়া আমাকে ডাকাইয়া পাঠাইলেন। কিছুদিন হইতে র্তাহার স্বাস্থা একেবারে ভগ্ন হইয়া গিয়াছিল, তিনি আর কাজ করিতে পারিতেছিলেন না। ত্বরায় পেনসন লইয়া সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপকতা হইতে বিদায় লাইয়া, বায়ু পরিবর্তনের জন্য উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে যাইবার সংকল্প করিয়াছিলেন। কিন্তু তঁাকার সোমপ্রকাশ, তাহার প্রতিষ্ঠিত গ্রামস্থ সংস্কৃতইংরাজী স্কুল, র্তাহার বিষয়, তাহার পরিবার-পরিজনের দেখিবার ভার কে নেয় ? আমার মাতুল পুত্রদিগের মধ্যে কেহই কাজের লোক ছিল না। বড়মামা আমাকে নিজের চক্ষের উপরে মানুষ করিয়াছিলেন। DB DBBDD DDDBDD DB BBBS BDE iD DD DBBD DBB BY0S পাইয়াছি, তাহ পাইতাম কি না সন্দেহ। মামা আমাকে ডাকাইয়৷ বলিলেন, এখন তুমি আসিয়া আমার স্কন্ধের সব ভার না লইলে আমি বায়ু পরিবর্তনের জন্য যাইতে পারি না। আমি বিপদে পড়িয়া গেলাম। কেশব বাবুর অনুরোধে একটা কাজের ভার লইয়াছি। আবার মামার অন্ত । রোধ অপর দিকে। প্রথম দিনে কোনও উত্তর না দিয়া ভাবিতে ভাবিতে কলিকাতায় আসিলাম। আসিয়া মনে অনেক চিন্তা করিলাম, নগেন্দ্র বাবু, প্রভৃতির সহিত অনেক পরামর্শ করিলাম। সকলেই মামার