পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 of ইতিমধ্যে আমার পারিবারিক জীবনে এক সুমহৎ পরিবর্তন ঘটিয়াছে। আমার দ্বিতীয়া পত্নী বিরাজমোহিনীকে আনিতে হইয়াছে। ইহারই দুষ্ট বৎসর পূর্বে তাহার পিতা মাতা ভাই ভগিনী প্রভৃতি সমুদয় অকালে গাত হন। তিনি একাকিনী তঁহার পিতৃব্যগণের গলগ্রহ হন। তদনন্তর তাঙ্গার পিতৃব্য মহাশয় আসিয়া তাহাকে আনিবার জন্য আমাকে আগ্রহের সঙ্গিত অনুরোধ করেন। আমি তাহার পুনরায় বিবাহ দিবার আশায় "ঠাঙ্গাকে অগ্রে কয়েকবার আনিতে গিয়া বিফল-মনোরথ হইয়া সে চেষ্টা কিছুদিনের জন্য পরিত্যাগ করিয়াছিলাম। এক্ষণে র্তাহার পিতৃব্যের অনুরোধে পুরাতন কর্ত্তব্য-জানটা আমার মনে প্রবল হইয়া উঠিল। কিন্তু আমার ব্রাহ্মবন্ধুদিগের মধ্যে অনেকে এরূপ প্রস্তাবের প্রতিবাদ করিয়া বলিতে লাগিলেন -“ব্রাহ্ম দুই স্ত্রী লইয়া একত্র বাস করিবে, টঙ্গা বড়ই খারাপ কথা । বহুবিবাহের প্রতিবাদ আমাদের এক প্রধান কাজ। দুই স্ত্রী লইয়া একত্র থাকিলে তুমি বহুবিবাহের প্রতিবাদ BBBD DBDBuB tAS S SDDD DBBBBBSDDD D DDD D BBD BBDBD করুব বলে আনতে যাচ্চি না। সে বেচারির অপরাধ কি, বে, পিতা মাতা গত হওয়ার পরেও তাকে আশ্রয় দিব না । এ বহুবিবাহের অপরাধ তে তার নয়, সে অপরাধ আমার । আমি তাকে এনে লেখাপড়া শিখাব, সে রাজি হলে তার আবার বিয়ে দেব বলে আনতে যাচ্চি।” এই মতভেদ লইয়া আমি কেশব বাবুর শরণাগত হইলাম। তিনি বিরাজ : মোহিনীকে আনিতে পরামর্শ দিয়া বলিলেন, বাল্যবিবাহের দেশে বহু