পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/২৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম পরিচ্ছেদ RC) সহায়তা করিয়াছিলেন। এমন কি এই সময়ে তাহার এক পুত্রের নামকরণ হইল, তাহার নাম “সাধারণচন্দ্র” রাখিলেন। নাম শুনিয়া আমরাই হাসিলাম, অপরে হাসিবে তাহাতে আশ্চর্য্য কি ৷ এই হাসাহাসির একটা কথা মনে আছে। নামকরণ অনুষ্ঠান হইতে ফিরিবার সময় আমি আনন্দমোহন বাবুর গাড়িতে আসিতেছিলাম। সাধারণচন্দ্র নাম লইয়া গাড়িতে খুব হাসাহাসি হইতে লাগিল। আনন্দমোহন বাবু বলিলেন, “আমার ছেলের নাম দিবার সময় তার নাম “অনুষ্ঠানপদ্ধতিচন্দ্র” রাখিব” । DDB BDBBD DBDDB D BDBS DBDD DD DS BBDBBDBDB DDD কিছুদিন এই আলোচনা করিয়া অবশেষে একদিন কতিপয় বন্ধু মিলিয়া আমরা মহৰ্ষির চরণ দর্শন করিতে গেলাম। তিনি তখন চুচুড়া সহরে গঙ্গাতীরস্থ এক ভবনে একাকী বাস করিতেছিলেন। তিনি সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ নামটা শুনিয়া বলিলেন, “বেশ হয়েছে। আমাদের সমাজের নাম আদি সমাজ-আমরা কালে আছি, কেশব বাবুর সমাজের নাম ভারতবর্ষীয় সমাজ-তারা দেশে আছেন, তোমরা দেশ-কালের অতীত হইয়া যাও।” সেখান হইতে আমরা নূতন সমাজের নাম সাধারণ ব্রাহ্মDBB BDL DDB BDDBB BBBDS S BD BDDD BD DBBD SDD এই নাম রাখিয়া তিন দিকে তিন প্রকার ফল ফলিল। প্রাচীন ব্রাহ্মদিগের অনেকে এ নাম পছন্দ করিলেন না, তঁহাদের চক্ষে যেন কেমন হাল্কা হাল্কা বোধ হইতে লাগিল। ছেলে-ছোকরার ব্যাপার-হট্টগোল, এই ভাব তাহদের মনে আসিতে লাগিল। এই কারণেই বোধ হয়, প্রাচীন ব্রাহ্মদিগের মধ্যে যাহারা আমাদের সঙ্গে যোগ দিবেন। আশা করা গিয়াছিল, তাঁহাদের অনেকে তেমন করিয়া যোগ দিলেন না, দূরে দাড়াইয়া দেখিতে লাগিলেন। দ্বিতীয়তঃ, এই নামালওয়াতে বাহিরের