পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৪২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ 8象》 এই সংগীত যখন হইতে লাগিল তখন দীর-দর ধারে নবীন বাবুর চক্ষে প্রেমাশ বিগলিত হইতে লাগিল; মুখমণ্ডল এক অপূৰ্ব জ্যোতিতে পূর্ণ হইল। আমরা কি দেখিলাম ! নবীনচন্দ্রে এমন কিছু ছিল, যাহা দেখিয়া স্বদেশী বিদেশী সকলেই ঠাহিকে শ্রদ্ধা করিতে বাধ্য হইত। শুনিয়াছি। এই বিবরণ যখন কাগজে বাহির হইল, তখন তাহা দেখিয়া খাণ্ডোয়ার ডেপুটী কমিশনার সাহেব নাকি বলিয়াছিলেন, “আনি বিশ্বাস করি নবীনচন্দ্র স্বচক্ষে স্বৰ্গধাম দেখিয়াছিলেন।” যাহা হউক ইহার পর যে দুই দিন তিনি বাচিয়া ছিলেন, সে দুই দিন স্বীয় পত্নীকে কেবল সাম্বনা দিবার প্রয়াস পাইয়াছিলেন। মৃত্যুর অব্যবহিত পূর্বে পত্নীকে বলিলেন—“মহৰুৰতসে মিলকর হামেসা ইহা রহানা” অর্থাৎ প্রেমে মিলিত হইয়া চিরদিন। ইহঁদের কাছে থাকিও। এই তাঁর স্ত্রীর প্রতি শেষ উপদেশ। ইহঁর শেষ শ্বাস যখন যায়, তখন আমরা ভগবানের BDD DBB DBBB BDBBS BBBD SDDD DD DBD DDD বক্ষের উপরে লাইলেন, এবং ঈশ্বরকে ধন্যবাদ করিতে করিতে শেষ বিদায় গ্রহণ করিলেন। পরিবার-পরিজনকে দেখিবার ভার আমার উপর দিয়া Cra নবীনচন্দ্রের স্বৰ্গারোহণের পরেই আমি একবার ধর্ম্মপ্রচারার্থ মান্দ্রাজ প্রেসিডেন্সীতে গমন করি। এবার রেলযোগে বোম্বাই প্রেসিডেন্সী দিয়া গমন করি। এই যাত্রাতেই বোধ হয়। কয়েকদিন পুনা নগরে মহাদেব গোবিন্দ রাণান্ডে মহাশয়ের ভবনে অতিথি হই। রাণাডে৷ মহাশয়ের দৈনিক জীবন দেখিয়া আমি মুগ্ধ হইয়াছিলাম। তিনি বোধ হয় তখন পুনার স্মল কাজ কোর্টের জন্ম। এরূপ গন্তু একজন বাঙ্গালি ভদ্রলোক হইলে তাহার ভবনে কি বাহু ৰিলাসের প্রাদুর্ভাব দেখিতাম ।