পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম পরিচ্ছেদ (V) লইয়া যাইবার উপক্রম করিল। মা ব্যস্ত হইয়া বলিলেন, “তুমি কে ? আমার খোকাকে কোথায় নিয়ে যাও ?” স্ত্রীলোক হাসিয়া বলিল, “বাৰু, এ যে আমার খোকা ।” মা বলিলেন, “না, আমার খোকা ।” মেয়েট বলিল, “না, আমার খোকা”। এই বিবাদে মারি ঘুম ভাঙ্গিয়া গেল। জাগিয়া দেখেন আমি বুক হইতে সরিয়া পড়িয়াছি। এই স্বপ্নের কথা চিরদিন মারা মনে জাগিয়া রহিয়াছিল। তঁহার বিশ্বাস ছিল আমাকে জাতহরণীতে হরিয়াছে বলিয়া কুলধর্ম্ম ত্যাগ করিয়া ব্রাহ্ম হইয়াছি। মার মুখে যাহা पुनि ब्रांहि डाशई विधियांभ । সর্বশেষে আমার প্রপিতামহকে এই কালের মধ্যে যেরূপ দেখিয়াছিলাম, তাহার উল্লেখ করিয়া এই পরিচ্ছেদের উপসংহার করিতেছি। iD D BD Di DBBBSDD BDDK BDDuBDB BDBDS DD আমার জানে তঁাহাকে অন্ধ বধির ও তঁহার গৃহে আবদ্ধই দেখিয়াছি। আমি চলিতে বলিতে শিখিলেই তাহাকে ধরিয়া ঘরের বাহির করা, শোচে লাইয়া যাওয়া, তাহার মুখ ধুইবার জল আনিয়া দেওয়া, কাপড় আনিয়া দেওয়া, প্রভৃতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কার্য্যের ভার আমার প্রতি অৰ্পিত হইত। BDD BBBD DD DDB iBiiDB BDBDDBB S DBDD DBBBD সরু গলাতে “পো” বলিয়া ডাকিলেই তিনি পুলকিত হইয়া উঠিতেন। কোনও কাজে আমার দরকার হইলেই আমাকে “বাবা” “বাবা” বলিয়া ডাকিতেন। সর্বপ্নবিষয়ে আমাকে অতিরিক্ত আদর দিতেন। মা আমাকে মারিলে আমি কাদিতাম। আমার ক্রন্দনের স্বর যদি তাহার কানে যাইত তাহা হইলে “বাবা কাদে কেন ?” বলিয়া রাগিয়া ফাটাফাট করিতেন। এইজন্য মা মারিলেই আমি আকাশ-পাতাল ই করিয়া পোর নিকট গিয়া কাদিতাম। তৎপরে, পো অধ্যাপক ছিলেন, বাড়ীতে বসিয়া বিদায় আদায় যাহা উপার্জন করিতেন, তাহাতেই সুখে সংসার চলিত।