পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম পরিচ্ছেদ । 82 এ-সকল লিখিতে আমার চক্ষে জল আসিতেছে। হায় ! তখন আমি उंब्र धङॉl «ॉम बूविं नांदे । আমাদের বাড়ীতে প্রায় ২৩টা বিড়াল থাকে। সে সময় একটা কদাকার বিড়াল ছিল। সে কদাকার বলিয়া মা তাকে “হনুমান” বলিয়া ডাকিতেন। আমরাও হনুমান বলিতাম। হনু বড় চোর ছিল। আমার পোর পাতের মাছ চুরি করিয়া খাইত ; তিনি দেখিতে পাইতেন না । এইজন্য মা প্রথম প্রথম পোকে আহারে বসাইয়া বামহস্তে একগাছি ছড়ি দিয়া আসিতেন। বলিয়া আসিতেন, “মধ্যে মধ্যে বাড়ি গাছটা আপসো, বেড়াল আসে।” পো মধ্যে মধ্যে DD DDD DBD DBBuB DBBD BDD BBL LBBS DBBDD DDB হইয়া পোর পাত হইতে চুরি করিয়া মাছ খাইতেছে, পো উদ্দেশে ছড়ি মারিতেছেন, সে ছড়ি হনুর পৃষ্ঠে চপচপ করিয়া পড়িতেছে, হনুৱ গ্রাহাঁই নাই। তাহার পর হইতে মা আমাকে পোর পাতের নিকট ছড়ি হন্তে বিড়াল তাড়াইবার জন্য বসাইয়া রাখিতেন । তাহার পর আর বিড়াল আসিতে পারিত না । কিন্তু একদিন সে ব্যাপার ঘটিয়াছিল। তাহা বলিতে হাসিও পাইতেছে, লজ্জাও হইতেছে। সেদিন আমি বসিয়া আছি, পো BDBB DBLBLLBBDS LDYS DDDS DB DBS SMEYS MTLBDSDD খাইলেন। আমি ঠিক বসিয়া আছি, কিছুই বিভ্রাট ঘটিল না। কিন্তু শেষে যখন দৈ কলা ও সন্দেশ দিয়া ভাত মাখিলেন, তখন এই পেটুকের পক্ষে স্থির থাকা কঠিন হইল। অলক্ষিতে ক্ষুদ্র হন্তে এক এক থাবা ভাত গালে তুলিতে লাগিলাম। আমার প্রপিতামহের নিয়ম ছিল যে আহারে বসিয়া কথা কহিতেন না । এ নিয়ম তিনি ৮ বৎসর হইতে ১০৩ বৎসর বয়স পর্যন্ত পালন করিয়াছিলেন। আর একটী নিয়ম এই ছিল যে, আহারের সময় কেহ স্পর্শ করিলে আহার হইতে বিরত হইতেন। আমার