পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৫৭

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ (G ছিলেন। সেই নামে তাহাদিগকে ডাকিতেন। তম্ভিয় প্রত্যেকের ভোজনের পাথরের পৃষ্ঠে নিরুন দিয়া খুন্দিয়া কে কত কুনিক চাউলের ভাত খায়, তাহাও লিখিয়া দিয়াছিলেন। থালা ঘটী বাট সর্বদা চুরি যাইত বলিয়া আমার মাতামহ থালা বাটির পাট উঠাইয়া দিয়া প্রত্যেকের জন্য এক-একখানি মেটে পাথর কিনিয়া দিয়াছিলেন। অতিরিক্ত লোক আসিলে শালপাতা কিনিয়া তাহা দেওয়া হইত। আমি আসিলে আমার একখানি মেটে পাথর আসিল । প্রত্যেককে আপনি আপন পাথর মাজিতে হইত। পুরুষ পুরুষের সঙ্গে থাকিলে তাহদের আলাপ আমোদ, কথা বার্তাতে লাজ-সরম থাকে না। বাসার লোক আমাকে দেখিয়াও কিছু সংকোচ করিত না। অবাধে সকল প্রকার আলাপ করিত। আমার বাবা দেখিতে পাইলে, কখনও কখনও তাকাদিগকে তিরস্কার করিতেন, কখনও কখনও আমাকে তাড়াইয়া দিতেন। বয়ঃপ্রাপ্ত ব্যক্তিদিগের সহিত নিরন্তর বাস করিয়া ও এই সকলে অভদ্র আলাপ নিরন্তর DDD DBDDDB D BDDD DBDDBS EB DBD BB BBBDuS আমার অকালপকতা জন্মিয়াছিল । গ্রামের লোকে তাহার পর হইতে আমায় “শিবে জেঠা” নাম দিয়াছিল। আমি অল্পবয়স্ক বালক হইয়াও কিরূপে বয়োবৃদ্ধদিগের সহিত জেঠাম করিতাম, তাহা স্মরণ করিয়া এখন লজা হয়। তদ্ভিন্ন ঐ পুরুষদিগের মধ্যে কেহ কেহ আমাকে অনেক খারাপ বিষয় শিখাইয়াছিল, যাহার অনিষ্ট ফল পরজীবনেও অনেকদিন ভোগ করিয়াছি। এই পুরুষদের SEY DB L DBDBD DBBBD DB DBBSBDBD BD s DDDL যে আমার রীতি নীতি আলাপ সম্ভাষণ প্রভৃতিতে ভদ্রতা ও সৌজন্য সমুচিতরূপে ফুটিতে পায় নাই। বন্ধুরা আমাকে ভালবাসেন বলিয়া