পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ कबिंडा श्रांठं कब्रा श्रेण । সমুদয় কবিতাটী আমার মনে नांई। फ़ांब्रि পংক্তি মাত্র স্মরণ আছে। তাহা নিয়ে উদ্ধৃত করিতেছি। — ইজার চাপিকান গায় ইস্কুলে আসে যায় নাম তার গঙ্গাধর হাতী, বড় তার অহঙ্কার, eSi qe Vikës চলে যেন নবাবের নাতী । কবিতা যখন পড়া হইল, তখন ছেলেদের করতালিতে ও অট্টহাস্তে সমূদয় স্কুলের ছেলে জড় হইল। গঙ্গাধর অপমানে কাদিয়া ফেলিল ; এবং মাষ্টার মহাশয়ের নিকট নালিশ করিল। কুমারখালির চাদমোহন মৈত্র মহাশয়ের জ্যেষ্ঠপুত্র রাধাগোবিন্দ মৈত্র তখন আমাদের ইংরাজীর মাষ্টার ছিলেন। তিনি কবিতাটা আমার হাত হইতে লইয়া মনোযোগ পূর্বক পাঠ করিলেন ; এবং আমার মন্তকে হাত দিয়া বলিলেন, “তোমার কবিতা বেশ হয়েছে, কিন্তু মানুষকে গালাগালি দিয়ে কবিতা লেখা ভাল নয়।” ইহার পর আমার কবিতা লিখিবার উৎসাহ বাড়িয়া গেল। ফলতঃ আমি যে কত ছোট বয়সে কবিতা লিখিতে আরম্ভ BDDDD BD BB DDD S S SBBBBBD DBBBD DS LDBDDBD BDDS বাসের রামায়ণ পড়িয়া শুনাইতে বলিতেন। অথবা নিজে মুখে মুখে আবৃত্তি করিয়া শুনাইতেন। সেই সকল কবিতা আমার কানে লাগিয়া ছিল। তৎপরে কলিকাতাতে আসিয়া ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কবিতা কোনও প্রকারে হাতে পাইলেই গিলিয়া খাইতাম। তৎপরে আমার বাবা BDBBD DBBD DDS DDD DBBBS BBDBDB SDBBLDLLLLLLLS sDDDD DDBD DDBB BDBBS BDBDB DBuB DBD DD DD BBD DD DBDB B LBDS BDD L DBDBB বয়সের লিখিত খাতা • পরে দেখিয়াছি, তাহাতে কয়েকটি কবিতা