পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ yr তিনি বলিলেন, “কি ! আমার মেয়ে পড়াবা কি না, তার হুকুম অন্যে দিবে ? যদি কাহারও মেয়ে স্কুলে না যায়, আমার মেয়ে যাবে।” এই বলিয়া বালিকা বিদ্যালয়ের পণ্ডিতকে বলিলেন, “কেবল আমার মেয়ে আসবে ও তুমি আসবে, স্কুল কখনও বন্ধ করো না। তাঙ্গলে গভর্ণমেণ্টের কাছে রিপোর্ট করে গভর্ণমেণ্ট সাহায্য বন্দ করে দেব।” DDBBBD S DBD S DBDDBD S DDD S 0 S TBBD DBBDB sig S SDBD জনকে লইয়া স্কুল চলিল। এতদ্ব্যতীত ব্রাহ্মদের প্রতি অন্যায় বােবঙ্গার ই ওয়াতে বাবা অগ্নি-সমান জলিয়া উঠিলেন এবং ব্রাহ্মদের পক্ষ অবলম্বন করিলেন। তখন তিনি বাড়ীর লোকের সমক্ষে ব্রাহ্মদের প্রশংসা করিতেন। ইছাও আমার ব্রাহ্ম-সমাজের দিকে আরুষ্ট হইবার অন্যতম Pse জমিদার বাবুদের এই বালিকা-বিদ্যালয় তুলিয়া দিবার চেষ্টার একটু ইতিবুও আছে, তাহা এখানে বর্ণনা করাই ভাল। বালিকা-বিদ্যালয়ের জন্য একটা ঘর। নির্ম্মণার্থ উমেশচন্দ্র দত্ত, হরনাথ বসু ও কালীনাথ দত্ত প্রভৃতি ব্রাহ্মা-যুবকগণ যখন খাজনা করিয়া একটু জমি লইলেন এবং তাহাতে একটা ঘর। নির্ম্মাণ করিতে প্রবৃত্ত হইলেন, তখন জমিদার বাবুরা তাহার বিরোধী হইয়া দাড়াইলেন, এবং বিধিমতে সে কার্য্যে বাধা দিতে লাগিলেন। ব্রাহ্ম যুবকগণ স্কুল-ঘর নিম্মাণের জন্য শালতি করিয়া সুন্দরবনের ভিতর হইতে খুটি ও বেড়ার হুেতাল প্রভৃতি আনাইলেন। গ্রামের পূর্বপাশ্বে খালের মধ্যে শালতি আসিয়া, দাঁড়াইল। ব্রাহ্ম যুবকগণ সংবাদ পাইয়া খুটি প্রভৃতি আনিতে গেলেন। গিয়া দেখেন চারিদিকের শ্রমজীবী লোকের প্রতি জমিদার-বাবুদেৱ বহুকুম গিয়াছে যে খুটি প্রভৃতি কেহ বহিয়া দিবে না। ঠাঙ্গার অনেক অনুসন্ধান করিয়া এবং প্রলোভন দেখাইয়াও মুটে মজুর