পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরদিন কলেজে বি. এ. ক্লাসে পড়িতেছি, এমন সময় ভূতপবে ডেপটি ম্যাজিস্ট্রেট ঈশবরচন্দ্র ঘোষালের নিকট হইতে কলেজের অধ্যাক্ষের নামে এক পত্র আসিয়া উপস্থিত, “শিবনাথ ভট্টাচার্য নামে তোমাদের বি. এ. ক্লাসে এক ছাত্র আছে, তাহাকে আমি কিছদক্ষণের জন্য চাই।” তদানীন্তন অধ্যক্ষ প্রসন্নকুমার সেবাধিকারী মহাশয় BDBD S DDD DDBBS SBB DD DS DDBB DDB DBBDBB BDuB DBB LS তখন তিনি আমাকে পাঠাইবার পাবে ঈশবর ঘোষাল সম্পবন্ধে অনেক কথা বলিয়া DBDS DDDBSDBBBS DD BB BBDD BB TDBD S BDBDDBuDu মহাশয় বাহা বলিয়াছিলেন, গিয়া তাহাই শানিলাম। ঘোষাল মহাশয় পর্বদিনে শ্যামবাজারের উপাসনাতে উপস্থিত ছিলেন এবং আমার উপদেশে প্রীত হইয়াছিলেন। তিনি আমাকে খাজন্টীয় ধমের মহৎ ভাব দেখাইবার জন্য আদিম প্রফোেটদিগের ভবিষ্যদবাণীর সহিত পরবতী ঘটনা তুলনা করিয়া দেখাইতে লাগিলেন, এবং আমাকে একখানি বাইবেল উপহার দিলেন। আমার প্রতি পত্রাধিক স্নেহ প্রদৰ্শন করিয়া DD DDDBBD S DDD DDDBDB DDB DBDDBBBSED BDD BBB BBB দীক্ষিত হন না ?” শ্যামবাজারের উপদেশের ধাক্কা এখানেও থামিল না। কয়েকদিন পরেই সিন্দরিয়াপটী পারিবারিক সমাজ’ হইতে ক্ষেত্রনাথ শেঠ নামে একজন সভ্য আসিয়া উপস্থিত। আসিয়া আমাকে বলিলেন যে, উক্ত পারিবারিক সমাজের সকলের ইচ্ছা! যে আমি তাঁহাদের সমাজের আচায্যের ভার গ্রহণ করি। অগ্রে অযোধ্যানাথ পাকড়াশী মহাশয় সেই সমাজের আচায্যের কায করিতেন, কিন্তু কার্যবাহল্য নিবন্ধন তিনি সেই ভার পরিত্যাগ করিয়াছেন, এখন আমাকে গ্রহণ করিতে হইবে। পাকড়াশী মহাশয়ের প্রতি আমার প্রগাঢ় শ্রদ্ধা ছিল। আমি তাঁহার উপদেশে বিশেষ উপকৃত । হইয়াছি। আর বাসতবিক ব্রাহয় আচাযদিগের মধ্যে চিন্তাশীলতা মৌলিকতা ও আধ্যাত্মিক দন্টি বিষয়ে এরপ অলপ লোক দেখিয়াছি। তাঁহার পরিত্যক্ত বেদী আমি গ্রহণ করিব, ইহা ভাবিয়া সঙ্কুচিত হইলাম। কিন্তু তাঁহাদের হাত এড়াইতে পারিলাম না। শেষে, এক শক্রবারে গিয়া উপাসনা করিতে স্বীকৃত হইলাম। এবারেও উপদেশ DDD DBDBD DDDDBD BB BBDB BB D DBBB BBB DDBB DDDD গেল। তাঁহারা আমাকে নাছোড়বান্দা হইয়া ধরিলেন। কাজেই আচায্যের ভার আমাকে গ্রহণ করিতে হইল। এই ভার আমার প্রভূত আধ্যাত্মিক উন্নতির ও আচায্যের কায । শিক্ষার উপায়স্বরপ হইল। আমি কয়েক বৎসর এই কাজ করিয়াছিলাম। যেখানেই থাকি, শক্রবার সন্ধ্যার সময় সিন্দরিয়াপটীতে আসিয়া উপস্থিত হইতাম। কি বলিব, সে বিষয় সপ্তাহ কাল ভাবিতাম। উপাসক-মণ্ডডলীর অভাব নিজ চিত্তে ধারণ করিবার চেন্টা করিতাম, প্রত্যেকের সখে সখী, দঃখে দঃখী হইবার চেষ্টা করিতাম। সংক্ষেপে বলিতে গেলে, আচায্যের দায়িত্ব অনেকটা অনভব করিতাম। এই দায়িত্বজ্ঞানই আমাকে ফটাইয়াছে। ক্রমে সেই ক্ষদ্র উপাসক-মন্ডলীর সকলের সঙ্গে ভালোবাসা জন্মিয়া গেল। সে সম্প্রবন্ধ বহা কাল রহিয়াছে। গোপালচন্দ্র মল্লিক, নেপালচন্দ্র মল্লিক, সিন্দরিয়াপটী পরিবারের দাই ভাই যতদিন জীবিত ছিলেন, আমাকে বিধিমতে নানা বিষয়ে সাহায্য করিয়াছেন। শেষে সাধারণ ব্রাহামসমাজ সন্থাপিত হইলে গোপালচন্দ্র মল্লিক। আমাদের সঙ্গে-সঙ্গে ইহাতে প্রবেশ করেন ও ব্রাহনমতে বিবাহ করিয়া সম্ববীয় পিতা কর্তৃক SOS