পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দোকানে বসিয়া আছে। আমার মনে মহা সংগ্রাম উপস্থিত হইল। আমি ভাবিতে লাগিলাম, আমি গরীব ব্রাহণের ছেলে, এও গরীব ব্রাহীমণ, আমার জন্য এ ব্যক্তির কম যায়, এটা প্রাণে সহ্য হয় না। অবশেষে একদিন বড়দা কোর্ট হইতে আসিয়া বাহিরের উঠানে বেড়াইতেছেন, এমন সময়ে নবীনের জন্য তাঁহাকে অনরোধ করিতে গেলাম। তিনি গম্পভীর প্রকৃতির লোক ছিলেন, গায়ে পড়িয়া কথা কহিতে ভয় হইত, সতরাং আমি নীরবে বলি-বলি করিয়া তাঁহার পশ্চাতে পশ্চাতে বেড়াইতে লাগিলাম। তিনি আমাকে পশ্চাতে বেড়াইতে দেখিয়া ফিরিয়া দাঁড়াইলেন; বিলিলেন, “কি ভাই, আমাকে কিছু বলবে না কি ?” আমি বলিলাম, “আপনি নবীনঠাকুরকে মাপ করন, নতুবা আমার মন খারাপ হচ্ছে।” তিনি বলিলেন, “ছিঃ ! তোমরা বড় মিলিকমাইন্ডেড! সে আপনার কাজের ফল ভুগকে। দ-দশদিন যেতে দাও না।” আমি বলিলাম, “সে নিরাশ্রয় হয়ে বাজারের দোকান আশ্রয় করেছে, মাথা রাখবার স্থান নাই, খাবার সম্পবিল নাই, এটা আমার সহ্য হচ্ছে না।” তখন তিনি চাকর পাঠাইয়া DuDBDuB BDB DBDBB DDBBDD DDD DBBDBBBDSBB BDB BDBS BD DDD মানষের অপমান করেছিস! তোর জন্য আমার কাছে মাপ চাচ্ছে। এর জন্যই তোকে আসতে দিলাম। যা, কাজ করগে যা।” নবীন সর্বীয় কমে প্রতিস্ঠিত হইল, আমার প্রাণের উদ্বেগ চলিয়া গেল। সেদিনকার সে ঘটনা ও মহেশচন্দ্র চৌধরিীর অকৃত্রিম ভালোবাসা চিরদিন সন্মতিতে জাগিয়া রহিয়াছে। ইহাদের ভবনে আসিয়া আমি অনেক প্রকারে উপকৃত হইলাম। প্রথম, মহেশবাবর চরিত্র আমার সম্মখে আদশের ন্যায় রহিল। আমি যখনি তাঁহাকে দেখিতাম, আমার অন্তরে এক নতন আকাঙক্ষা জাগিতা। দ্বিতীয়ত, এখানে আসিয়া রাঁধা ভাত ও পড়িবার উপযন্ত গ্রন্থ সকল পাইয়া আমার পড়াশোনার বিশেষ সংবিধা হইল। যদিও বাসাতে আমার ন্যায় অনেকগালি ছাত্র প্রতিপালিত হইতেছিল, এবং অনেক সময় আমাদিগকে দলবদ্ধ হইয়া এক সঙ্গে বাস ও পাঠাদি করিতে হইত, তথাপি আমার যে স্বাভাবিক নিবিন্টচিত্ততা আছে, তাহার। গণে আমার পাঠের বিশেষ ক্ষতি হইত না। তৃতীয়ত, এখানে আসিয়া সমপাঠী কতকগলি বালক পাইলাম, তাঁহাদের ार्नाथ डिग्यिन्तडा श्रेष्ठ आमात्र आश्वार्ताङ शाशनद्र क्षेक्ष अडौष वदल 喝 চতুর্থত, ব্রাহমসমাজ গােহ আমাদের বাসার নিকট হওয়াতে আমি মধ্যে মধ্যে বস্তৃতাদি শনিতে ব্রাহমসমাজে যাইতে লাগিলাম। আমি বোধ হয় ১৮৬২ সালে ভবানীপরে যাই, কারণ, এখানে ডেসিন্টনি অভ হিউমান লাইফ বিষয়ে কেশবব্যাবরে যে ইংরাজী বস্তৃতা হয় তাহা শনিয়াছিলাম। তদিভন্ন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও স্বগীয় অযোধ্যানাথ পাকড়াশী মহাশয় এখানকার ব্রাহাসমাজে ব্রহাবিদ্যালয় সম্প্রথাপন করিয়া যে উপদেশ দিতেন তাহার কতকগালিও শনিয়াছিলাম। তখন হইতে ব্রাহসমাজের দিকে মনে মনে একটি আকষণ হয়। এই আকর্ষণের আরও দাইটি কারণ ছিল। প্রথম, ভবানীপরে আমার এক সহাধ্যায়ী বন্ধ থাকিতেন, তাঁহাকে আমি অতিশয় ভালোবাসিতাম। তাঁহার জ্যোিঠ সহোদর ব্রাহাম ছিলেন, তিনি আমাকে অতিশয় ভালোবাসিতেন এবং সমাজে दळ८ऊन् । 呜 গ্রামে রাহুল আন্দোলন। দ্বিতীয়ত, আমাদের বাসগ্রামে যে ইতিপবেই ব্রাহ্মধর্মের 8 (Vy SR) ca