পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এবং কিছল কাজ পড়িলে করিয়া দিতাম। এই সময় হইতে দেখিতে লাগিলাম, BB BB BBB BDDBB BD D DDBB DBB BDS DDD DDD BDBDD DBD DD দিয়া রাতারাতি পলাইয়া অন্য বাড়িতে যান, ইত্যাদি। দই-একবার নিজে কাজ করিয়া টাকা দিয়া এরপ অবস্থা হইতে তাঁহাকে সপরিবারে উদ্ধার করিতে হইল। তথাপি তাঁহার প্রতি বিশ্ববাস ভাঙিতে অনেক দিন গিয়াছিল। একবার রাত্রি দইটার সময় উপেন সপরিবারে পলাইয়া কলিকাতা হইতে অমতবাজারের শিশিরকুমার ঘোষের বাড়িতে যান। তখন শিশিরবাবরা অগ্রসর সংস্কারক ও ব্রাহাম ছিলেন। সেই রাত্রে আমি যোগেন ও উমেশ মখায্যে সশস্ত্র হইয়া তাঁহাদের স্ত্রীপরিষকে আগলিয়া मुक्ति बाल निकन इलिया निया आनिवाचाम। এখন মনে হইলে PT || ইহার পর ডাক্তার লোকনাথ মৈত্র কিছদিনের জন্য নিজ ব্যয়ে উপেন্দ্র ও তাঁহার সন্ত্রীকে কাশীতে নিজ ভবনে লইয়া যান, এবং তাঁহাদের ভরণপোষণ নিবাহ করিতে থাকেন। এইরূপে এক বৎসরের অধিক কাল গত হয়। সেখানে উপেন গোপনে দেনা করিয়া লোকনাথবাবকে ঋণগ্রস্ত করিয়া পীড়িত অবস্থায় কলিকাতায় আসেন। আসিয়া কিছদিন আমার বাড়িতে থাকেন। ইহা যদিও পরবতী কালের ঘটনা, তথাপি এখানেই তাহার বিবরণ দিতেছি। আমি তখন ব্রহমানন্দ কেশবচন্দ্র সেনের নিকট ব্রাহমাধ্যমে দীক্ষিত হইয়া, পিতা কর্তৃক গহ হইতে তাড়িত হইয়া, কলিকাতায় কলেজ স্কোয়ারের উত্তরে একটি গলিতে একজন ব্রাহমবন্ধর সহিত একগহে বাস করিতেছিলাম। আমার কলেজের সকলারশিপ মাত্র ভরসা। তাহাতে একটি ঘর ভাড়া করিয়া কোনো রূপে চালাইতেছিলাম। ইহার মধ্যে উপেন্দ্রনাথ আমাকে সংবাদ না দিয়া, গারতের পীড়া লইয়া, সন্ত্রী ও একটি শিশপত্র সহ কাশী হইতে আসিয়া আমার বাসার দাবারে উপস্থিত। আমি সংবাদ পাইয়া উপেনকে সপরিবারে গাড়ি হইতে নামাইয়া নিজের ঘরে আনিলাম। একজন বন্ধ আমার পাশের ঘরে ছিলেন। তিনি এই বিপদের অবস্থা দেখিয়া তাঁহার ঘর ছাড়িয়া দিয়া অন্যত্র গেলেন। আমি উপোনের চিকিৎসার জন্য অন্নদাচরণ খাস্তগির মহাশয়কে ডাকিলাম। তিনি আমাকে বড় ভালোবাসিতেন, তিনি বিনা পয়সায় উপেনের চিকিৎসার ভার লাইলেন। মহানভব। ঈশবরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। এই সময় বিদ্যাসাগর মহাশয়ের সদাশয়তার এক নিদর্শন পাই, তাহা সন্মরণ রাখিবার যোগ্য। আমার বাড়িতে আসিয়া উপেনের পীড়া বন্ধি পাইল। এমন কি, তাঁহার জীবনের সম্পবন্ধে আমরা নিরাশ হইতে লাগিলাম। এই অবস্থাতে উপেন একদিন আমাকে বলিলেন, “যদি আমার বাবার সঙ্গে একবার দেখা করিয়ে দিতে পাের, বড় ভালো হয়। আমি বোধ হয়। আর বেশি দিন বাঁচব না।” শ্রীনাথ দাস মহাশয়ের সহিত আমার আলাপ পরিচয় ছিল না, সতরাং আমি নিজে গিয়া অনরোধ করিতে পারি না। কি করি, এই চিন্তায় প্রবত্ত হইলাম। অবশেষে মনে হইল, বিদ্যাসাগর মহাশয়ের দুবারা শ্রীনাথ দাস মহাশয়কে ধরিয়া আনিতে হইবে। তাই একদিন প্রাতে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের নিকট গেলাম। তিনি যে উপোনের গঢ় চরিত্রের কথা পাবেই শ্রীনাথ দাস মহাশয়ের মাখে শনিয়া, তাঁহার প্রতি হাড়ে D DBDS DBDDDD DBBDD DDBDDD DD DBDDD BeBTuBDB DBLLBD BDB DS DBDDBD “কি, যাকে দেখলে পা থেকে মাথা পর্যন্ত জনতা মারতে ইচ্ছা করে, তার হয়ে তুই bታ (%