পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তোরা আয় রে ভাই, এত দিনে দঃখের নিশি হল অবসান, নগরে উঠিল ব্রহমনাম । নরনারী সাধারণের সমান অধিকার, BB BDDB DD BB DDSDDD DBDBD DDB S BDD এই আহবান ধৰনি আমার প্রাণে বাজিল, আমার যেন মনে হইল, আমাকে ডাকিতেছে। ইহাতে ব্রাহমাধমের যে আদশ আমার নিকট ধরিল, তাহাতে আমার প্রাণ মগধ করিয়া ফেলিল। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “ইহাদের উৎসব হবে কোথায় ?” শনিলাম সিন্দরিয়াপটীসাথ গোপাল মল্লিকের বাড়িতে, আমি সেইদিকে চলিলাম। উপাসনার পর প্রাতে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের ভবনে আহারের নিমন্ত্রণ ছিল, তখন আর তাহা মনে থাকিল না। গোপাল মল্লিকের বাড়িতে গিয়া দেখি, কেশববাবর জ্যোিঠ সহোদর নবীনচন্দ্র সেন মহাশয় বাড়ি সাজাইতেছেন। তখনো উন্নতিশীল দলের লোকেরা সেখানে আসিয়া পৌছান নাই। তখন আবার কলটোলা কেশববাবার ভবনাভিমখে যাত্রা করিলাম। গিয়া দেখি, কেশববাবরা সদলে সবে ফিরিয়া আসিয়া, ভিক্ষার ঝলিতে যে টাকা পাইয়াছেন তাহা গণিতেছেন। আমার পরাতন সহাধ্যায়ী বন্ধ বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী সে সঙ্গে আছেন। গোঁসাইজী আমাকে দেখিয়াই “কি ভাই!” বলিয়া আসিয়া আমার কণঠালিওগন করিলেন। সেই আমাকে উন্নতিশীল দলের সঙ্গে যেন বধিয়া ফেলিলেন। তৎপরে আমি তাঁহাদের সঙ্গে গোপাল মল্লিকের বাড়িতে গেলাম। তাঁহারা সেদিন আহার করিলেন না, আমারও আহারের কথা মনে রহিল না। উৎসব-মন্দিরে গিয়া সমস্ত দিন উৎসব চলিল। আমি সেই ভিড়ের মধ্যে এক কোণে যে দাঁড়াইয়া ছিলাম, সেই কোণেই সমস্ত দিন ও রাত্রি দশটা পর্যন্ত দাঁড়াইয়া যোগ দিলাম। সমস্ত দিন যে-কিছ কাজ হইল আমি যেন তাহার ভিতর নিমগন রহিলাম। সায়ংকালে গবর্ণর জেনারেল লর্ড লরেন্স আসিলেন। সেদিন কেশববাব রিজেনারেটিং ফেইথ, বিষয়ে উপদেশ দিলেন। এরপ উপদেশ আমি অলপই শনিয়াছি। ধম বিশ্ববাস যদি নবজীবন আনিয়া না দেয়। তবে তাহা ধম বিশ্ববাস নয়, এই সত্য আমার সমক্ষে আধ্যাত্মিক জীবনের জন্য একটা নািতন আবার যেন খালিয়া দিল। আমি উন্নতিশীল দলের সঙ্গে হাড়ে-হাড়ে বাঁধা পড়িলাম। অথচ শনিয়া অনেকে আশচযা বোধ করিবেন যে, ইহার পরও আমি তাঁহাদিগের সঙ্গ হইতে লজ্জাজাবশত দরে থাকিতাম। তখন আমি প্রতিদিন ব্রাহে মাপাসনা DDDDBDBDD SDDDBD gBuBBDD BDBD DBDSSDBBu BBBB BBB BDD uDDBBB DDD মধ্যে-মধ্যে রবিবারে প্রাতে কেশববােবর কলটোলার বাড়িতে উপাসনাতে যোগ দিতে যাইতাম। কিন্তু কীর্তনের সময় ব্রাহমদিগের অনেকে গড়াগড়ি দিতেন, নানা প্রকার চীৎকার করিতেন, পরস্পরে পা ধরাধরি করিতেন, ও কেশববাবর পায়ে পড়িতেন, এজন্য ভালো করিয়া উপাসনাতে যোগ দিবার ব্যাঘাত হইত। সেই কারণে সবাদা যাইতাম না, মধ্যে-মধ্যে যাইতাম মাত্র। নিরাপজোর আন্দোলন। এই ১৮৬৮ সালের অক্টোবর মাসে মঙ্গের হইতে ব্রাহমসমাজে নরপজার আন্দোলন উঠে। আমাদের বন্ধদ্বয় বাবা যদ্যনাথ চক্রবতী ও বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী সংবাদপত্রে প্রচার করিয়া দেন যে, ব্রাহেরা কেশববাবকে ‘প্রভু ত্রাণকত” SS