ব্রাহ্মসমাজের প্রতি আকর্ষণের হেতু v今 91 وهددون ولا . ব্রাহ্মসমাজে যাতায়াত আরম্ভ।-চতুর্থত, ব্রাহ্মসমাজ গৃহ আমাদের বাসার নিকট হওয়াতে আমি মধ্যে মধ্যে বক্তৃতাদি শুনিতে ব্রাহ্মসমাজে যাইতে লাগিলাম। আমি বোধ হয় ১৮৬২ সালে ভবানীপুরে Iš ; Ffs 4eita Destiny of Human Life friNIC3 কেশববাবুর যে ইংরাজী বক্তৃত হয় তাহ শুনিয়াছিলাম। তদ্ভিন্ন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও স্বৰ্গীয় অযোধ্যানাথ পাকড়াশী মহাশয় এখানকার ব্রাহ্মসমাজে ব্রহ্মবিদ্যালয় স্থাপন করিয়া যে উপদেশ দিতেন তাহার কতকগুলিও : শুনিয়াছিলাম। তখন হইতে ব্রাহ্মসমাজের দিকে মনে মনে একটু আকর্ষণ হয়। ব্রাহ্মসমাজের প্রতি আকর্ষণের হেতু -এই আকর্ষণের আরও দুইটী কারণ ছিল। প্রথম, ভবানীপুরে আমার এক সহাধ্যায়ী বন্ধু থাকিতেন, তাহাকে আমি অতিশয় ভালবাসিতাম। র্তাহার জ্যেষ্ঠ সহােদর ব্রাহ্ম ছিলেন ; তিনি আমাকে অতিশয় ভালবাসিতেন এবং সমাজে যাইতে বলিতেন। | , মজিলপুরে ব্রাহ্মধর্ম্মের আন্দোলন ।--দ্বিতীয়তঃ, আমাদের বাস- | গ্রামে যে ইতিপূর্বেই ব্রাহ্মধর্ম্মের আন্দোলন উঠিয়াছিল, ও শিবকৃষ্ণ দত্ত । নামে একজন যুবক সৰ্বপ্রথম ব্রাহ্মধর্ম্মের বার্তা আমাদের গ্রামে লইয়া যান, তাহা পূর্বেই * বলিয়াছি। তাহার পিতা ব্রজনাথ দত্ত একজন উদারচেতা *বিষয়ী লোক ছিলেন ; পণ্ডিতগণের সহিত সর্বদ শাস্ত্র আলোচনা করিতে ভালবাসিতেন। তিনি কলিকাতা ব্রাহ্মসমাজের প্রকাশিত তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা লইতেন, ইহাও পূর্ব্বে বলিয়াছি। সে সময়ে আমাদের গ্রামের । বড় উন্নতির অবস্থা ছিল। সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের অন্যতম আচার্য্য আরাধ্য ভক্তিভাজন উমেশচন্দ্র দত্ত, শ্রদ্ধেয় বন্ধু কালীনাথ দত্ত, হরনাথ বসু, রমানাথ ঘোষ প্রভৃতি, শিবকৃষ্ণ দত্তের দৃষ্টান্ত ও প্রভাবে ব্রাহ্মধর্মের
- Rð * (
