পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

brew, అని ] ছুতরের মেয়েটার পরবর্তী জীবন Ο 8 Φι পড়িলে এতদিন পরে আমাকে স্মরণ করে নাই, আমার যাওয়াই কর্তব্য। এই ভাবিয়া তাহার বাড়ীতে গেলাম। গিয়া যাহা শুনিলাম, তাহা এই ৷ আমরা ও তাহোৱা মা চাপাতলা পরিত্যাগ করিলে তাহার মা আরবিদ্যাসাগর মহাশয়ের নিকট যায় নাই। সে বড় হইয়া উঠিলে তাহার মা তাহাকে পাপ। পথে লইয়া গেল। সেই অবস্থা হইতে ক্রমে সে এক ব্যক্তির উপপত্নী রূপে বাস করিতে লাগিল ও তাহার দুইটী পুত্র সন্তান জন্মিল। তাহাদিগকে লইয়া বিবাহিতা স্ত্রীর ন্যায় সুখেই তার কাল কাটতে ছিল। যে ব্যক্তি তাহাকে রাখিয়াছিল, সে তাহাকে একখানি বাড়ী কিনিয়া দিয়াছিল, এবং লেখাপড়া করিয়া তাহাকে কয়েক হাজার টাকার কোম্পানির কাগজও দিয়াছিল। কিন্তু পুত্রদ্বয় বয়ঃপ্রাপ্ত হইবার পূর্বেই সে ব্যক্তি তাহারই বাড়ীতে গুরুতর পীড়ায় আক্রান্ত হইল। এই অবস্থাতে সে ব্যক্তি কোম্পানির কাগজের লেখাপড়াগুলি ছিড়িয়া ফেলিয়া নিজের বিবাহিতা স্ত্রী পুত্রের কাছে গিয়া আশ্রয় লইল। কেবল মাত্র বাড়ীখানি এই মেয়েটির রহিল ; ছেলে দুইটি লইয়া সে বিপদ সমুদ্রে ভাসিল। এই অবস্থাতে সে আমাকে স্মরণ করিয়াছিল। . আমি তাহার বাড়ীতে মধ্যে মধ্যে যাতায়াত করিতে আরম্ভ করিলাম । কিছুদিন পরেই দেখিলাম, তাহার এই অবস্থাতে বন্ধুতা দেখাইয়া কুলোক তাহাকে ঘিরিতেছে। তখন আমি তাকে, সে বাড়ী ভাড়া দিয়া আমার নির্দিষ্ট অন্য কোনও স্থানে উঠিয়া আসিবার জন্য অনুরোধ করিতে লাগিলাম। কিন্তু সে তাহা করিল না ; সেই বাড়ীর বাহিরের অংশ ভাড়া দিয়া ভিতরের অংশে পুত্র সহ থাকিতে লাগিল। একদিন গিয়া দেখি, একটা ১৯২০ বৎসরের মেয়ে কোথা হইতে জুটিয়াছে; তাহার একটা ইতিবৃত্ত আমাকে বলিল, তাহা এখন স্মরণ নাই ; কিন্তু ঐ মেনে ফরাসি বিছানা তাকিয়া বাধা হকা প্রভৃতি দেখিলাম। তখন মনে হইল, নিজের রূপ যৌবন গতি । ३७म्नाख्5 ऊ ক অর্থে পার্জনের আশয়ে