পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭০-৭২ ] ভারত-আশ্রমে কেশবচন্দ্রের বিমল সহবাস । WS) serviceএ তোমাদের কলেজের ছেলে চাই, কারণ তাহারা Hindu cEEG SBBD S DDBS DBDSS S BDBDDD DBBDDDS DDDDS S DBDB আমাদিগকে বি-এল পরীক্ষণ দিবার নিমিত্ত উৎসাহিত করেন ; এবং আমার ভক্তিভাজন মাতুল মহাশয়ও সে বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তদনুসারে আমি ‘ল লেকচার’ শুনিতে আরম্ভ করি। কিন্তু বি-এ পাশ করিয়াই অন্যবিধ আকাঙ্ক্ষা আমার হৃদয়ে আসিল। আমি কেশব বাবুর পদানুসরণ করিয়া ব্রাহ্মধর্ম্ম-প্রচার-কার্য্যে আমার জীবন দিব, এই বাসনা হৃদয়ে উদয় হইল। গোপনে পত্র দ্বারা কেশব বাবুকে এরূপ অভিপ্রায় জানাইলাম। তিনি আমাকে গোপনে বলিলেন, “তুমি আস্তে আস্তে ক্রমে আমাদের সঙ্গে ষোট, তার পর দেখা যাবে কি হয়” ; এবং আমি ১৮৭২ সালের প্রারম্ভে এম-এ পাস করিয়া “শাস্ত্রী” উপাধি পাইয়া কলেজ হইতে বাহির হইবামাত্র, তাহৱে নব-প্রতিষ্ঠিত মহিলা-বিদ্যালয়ে আমাকে শিক্ষকতা-কার্য্য দিয়া আশ্রমে পৈনি বাবে থাকিতে আদেশ করিলেন । আমার নামে বেতন রূপে যাহা দেওয়া হইত, তাহা প্রচারকগণের চির পরিচারক শ্রদ্ধাস্পদ কান্তিচন্দ্র মিত্রের হস্তে জমা ইহঁত, তিনি আমার স্ত্রীপুত্রের ভরণপোষণ দেখিতেন ; তাহার সহিত আমার কোনও সংস্রব থাকিত না । বলা বাহুল্য, তখন প্রচারকগণ সকলে ও তৎসঙ্গে আমি, সপরিবারে ঘোর দারিদ্র্যে বাস করিতাম । আমি কেশব বাবুর আশ্রমোৎসাহের মধ্যে প্রাণমন ঢালিয়া দিয়াছিলাম। সে সময়ে আশ্রমের আবির্ভাব সম্বন্ধে একটি কবিতা লিখি, তাহা বােধ হয় ধর্ম্মতত্ত্বে প্রকাশিত হইয়াছিল। . ! . . . সে সময়ে কেশৰ বাবুর ও তাহার পত্নীর ঘুে সাধুতা ও দেখিয়াছিলাম, তাহা জীবনে ভুলিবার নয়। প্রতিদিন দুপুরবেলা আশ্রমবাসিনী মহিলাদিগকে লইয়া স্কুল করা হইত। আমি ঐ স্কুলে পড়াইতাম। একদিন কেশৰ বাৰু, তাহার পত্নীকে উদ্দেশ কৰিয়া আমাকে