পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচরিত [ >२* अद्धि واج পার্থের এক চেয়ারে নিজে বসিলেন, এবং নিজের হাতে তুলিয়া এক একটি খাদ্যদ্রব্য আমাকে দিতে লাগিলেন। মহৰ্ষির এই নিয়ম ছিল, যাহাদিগকে বড় ভাল বাসিতেন, তাহাদিগকে নিজের হাতে তুলিয়া দিয়া খাওয়াইয়া সুখী হইতেন ; সেইরূপ আমাকে খাওয়াইতে লাগিলেন। DDBBD BDDDBD S DBDBB DBBBDSLBD DBDS SBB DBLDDSS SBDB আর একটা সুখাদ্য লইয়া হাসিয়া বলিলেন, “তা বললে চলবে না, বাপু ! এ সব জিনিস বাড়ীর মেয়েরা নিজের হাতে করেছেন, না খেলে নারীর সম্মান করা হবে না ; তোমরা ত স্ত্রী-স্বাধীনতার দল !” এই বলিয়া অট্টহাস্যা করিয়া উঠিলেন। এমন সুন্দর, এমন পবিত্র, এমন অকপট হাস্য মানুষে কম দেখিয়াছি। রাজনারায়ণ বসু মহাশয় ও মহৰ্ষির জ্যেষ্ঠপুত্র দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় আমাদের মধ্যে অকপট অট্টহাস্তের জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন ; কিন্তু মহৰ্ষির হাস্য বড় কম চিত্তাকর্ষক ছিল না। তবে তিনি সকলের কাছে হাসিতেন না ; নিতান্ত অনুরক্ত লোকের ভাগোহ আহারান্তে আমরা আবার মহৰ্ষির বৈঠক গৃহে ফিরিয়া আসিলাম । আসিয়া দেখি, রাজনারায়ণ বাবু তখনও বসিয়া আছেন, { চুপে চুপে তাহার কানে আহারের ব্যাপারটা বর্ণনা করিলাম, তিনি খাসতে লাগিলেন । ইতিমধ্যে দেখি, মহৰ্ষি তাহার ক্যাশ-বাকাস তলব করিয়াছেন, ও চেকবুক বাহির করিয়া লিখিতে আরম্ভ করিয়াছেন। আমি সেদিকে মনোযোগ দিবামাত্র, হাসিয়া আমাকে বলিলেন, “তোমাদের দরখাস্তেত্ব রায় লিথুচি।” । আমি ( রাজনারায়ণ বাবুর প্রতি )-কেবল ব্রাহ্মণ-ভোজন নয়, হাতে হাতে বিদায়টা হয়ে যায় দেখুচি । , মহৰি চেক স্বাক্ষর করিয়া আমার হাতে দিয়া, ইংরাজীতে বলিলেন,