পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

wo শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত [ »७* °शि: ফিরাইলেন। বিরাজমোহিনীকে তিনি বড় ভালবাসিতেন ; বিরাজমোহিনী যখন তাহার পদধূলি লইয়া তাহার শয্যাপার্শ্বে বসিলেন, তখন বাবা তাহার মুখের দিকে চাহিয়া কঁদিতে লাগিলেন। আমি ডাক্তার বন্ধুকে বাবাকে দেখিয়া পার্থের ঘরে আসিবার জন্য অনুরোধ করিয়া সেই ঘরে গেলাম । তিনি আসিয়া বলিলেন যে নাড়ী আবার পাওয়া যাইতেছে। আমি জগদীশ্বরকে ধন্যবাদ করিলাম। ইহার পরে আমি আমার জননীর দ্বারা বাবাকে আমার সঙ্গে কথা কহিবার জন্য অনুরোঃ করিতে লাগিলাম। বলিলাম, “আমাকে রোগের বিষয়ে বিশেষ বিবরণ না বলিলে আমি কিরূপে ডাক্তারকে বুঝাইয়া দিব ?” তাই বুঝিলেন বলিয়াই হউক, বা তঁহার যে-দিন পীড়া হইয়াছে তৎপরদিনেই কিরূপে আসিলাম, এই ভাবিয়াই হউক, আমার উপবীত পরিতাগের আঠার উনিশ বছরের পরে\বাবা আমার মুখ দেখিলেন ও আমার সঙ্গে কৃষ্ঠা এত যে গুরুতর পীড়া, তাহাতে বাবাকে কিছুমাত্র স্নান বা বিধঃ মনে ঠাইত না । ডাক্তার হাত দেখিয়া বলিতেছেন, “নাড়ী পাওয়া যাচ্চে" ; বলা DDBBDB DBuBJBDSuDuDD BDBBB uBDuDuYS DD DuiuSuD00DBSBB তাঙ্গার দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া আমাকে বলিতেছেন, “কেমন অঙ্গ, দেখেছ? যার জন্য কাশীতে আসা, তাই ঘটবার উপক্রম ; কোথায় আমোদ করবে, না, কান্না ! কাশীতে কিছু বিষয় বাণিজ্য করতে আসি নি ; মরতে এসেছি, সেই মরণ এসে উপস্থিত, তাতে আবার শোক কেন?” আমি বলিলাম, “বাবা ! আপনি ত সহজ কথাগুলো বললেন, মার প্রাণ তা শুনাৰ কেন ?” বাবা বলিলেন, “তবে ওঁর এখানে আসা উচিত হয় নি।” তার পর শোনা গেল যে কচি তালের জল দিলে হিক্কা থামিতে পারে। কচি তাণ প্রাতে আমার একজন বন্ধু তাহাকে দেখিতে আসিলেন। বাবা সৃষ্টি معاً