পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ والاطلا একটু বসে না।” ষ্টেড বলি it down” (আমি আমার মনকে বসাইতে পারি না ) । আমি হাসিয়া বুলিলাম, “আধা ঘণ্টা বসিবে, তাও পার না ? আমার সঙ্গে ভারতবর্ষে ল, আমি দেখাইয়া দিব, আমাদের দেশের সাধুৱা প্রাতঃকাল হইতে সন্ধ্যা পর্য্যন্ত ধ্যানে বসিয়া আছেন।” ষ্টেড করতালি দিয়া হাসিয়া বুলিলেন, “ওঃ, বুঝিয়াছি, বুঝিয়েছি। আমি ভাবিতম, এত কোটি মানুষকে আমরা কি করিয়া জিনিয়া লইলাম ? এতদিনের পর বুঝিলাম। তোমরা চোেখ মুদিয়া থাকিয়াছ, আমরা পশ্চাৎ হইতে মারিয়া লইয়াছি।” ইহা লইয়া খুব হাসাহসি চলিতে লাগিল। আর একদিনের কথা মনে আছে ; সেদিনও আমাকে আহার করিতে নিমন্ত্রণ করিয়াছিলেন । সেদিন আহারের পর আমি তেঁাহাকে ও তাহার १ड्राहक ८७2ऊऊर्छु ७३ মানসিক প্রেরণার (telepathy Yবিষয়ে किछु বললাম। তৎপূর্বে লণ্ডনের কোনও পরিবারে নিমন্ত্রিত হইয়া যাহা দেখিয়াছিলাম, তাহা বর্ণনা করিলাম। সে বিষয়টা এই। এক দিন আহারের পর সে বাড়ীর মেয়েরা আমাকে এক খেলা দেখাইলেন। একটী মেয়ে আমাকে পাশের এক ঘরে লইয়া গিয়া রুমাল দিয়া আমার দুই চক্ষু বাধলেন। বাধিয়া বলিলেন, “তোমাকে বৈঠকঘরে নিয়ে যাচ্ছি, সেখানে দাড় করিয়ে দেবো । নিজে একটা কিছু ইচ্ছা রাখবে না, চুপ করে দাড়িয়ে থাকবে, তারপর চলতে ইচ্ছা হলে চলবে, কিছু করতে ইচ্ছা হলে করবে, তাতে বাধা দিবে না। আমি তোমার পশ্চাতে পড়িয়ে কাঁধে হাত দিয়ে থাকব। মাত্র।” এই বলিয়া মেয়েটা আমার চক্ষে কাপড় বাধিয়া আমাকে বৈঠকঘরে আনিয়া দাড় করাইয়া দিল, ং নিজে আমার পশ্চাতে দাডাইয়া কঁধে হাত দিয়া রহিল। আমি - সেই “চোখ বাঁধা অবস্থাতেই - অগ্রসর হইলাম • হাত বাড়াইতে ইচ্ছা! , "I cannot make my mind