পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| 8ՊՀ 呜 শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত। [ পরিাবিলম্ব হইল। ইতিমধ্যে গ্রাম হইতে সংবাদ আসিল যে, সেই সার্কেল পণ্ডিতটী ওল্লাউঠা হইয়া মারা পড়িয়াছেন। বাবা যখন উড়ো সাহেবের আপিসে গেলেন, তখন উড্রো সাহেব বাবাকে বলিলেন যে, তিনিও লোকের হাতে না পড়ে। বাবা, বুঝিলেন, দেবীরদের সঙ্গে ঐ বিধবার বিবাদ ঘটিয়াছে; তাই তিনি আর এই টাকা লইতে চাহিলেন না। কিন্তু উড্রো সাহেব বাবাকে, অতিশয় শ্রদ্ধা করিতেন; তিনি বললেন, “পণ্ডিত, তোমাকে চিনি ; টাকাগুলি লইয়া যাও ; নিজের হাতে ঐ বিধবাকে দিবে।” বাবা অগত্যা টাকাগুলি লইয়া গেলেন। কিন্তু বাড়ীতে গিয়াই শুনিলেন, সে বিধবাটী তার পিতৃগৃহে চলিয়া গিয়াছে। তখন টাকাগুলি নিজের বাকৃসের এককোণে রাখিয়া দিলেন ; মনে করিলেন, সে স্ত্রীলোকটী ফিরিয়া আসিলে নিজে তার হাতে দিবেন। তারপর দুই মােস যায়, ছয় মাস যায়, সে আর আসে না। বাবা সে কথা ভুলিয়াই গেলেন ; এবং টাকাগুলিও নিজের টাকার সঙ্গে মিশিয়া গিয়া খরচ হইয়া গেল । ১৫১৬ বৎসর পরে বাবার সে কথা স্মরণ হইল ; কিছুদিন মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করিয়া অবশেষে অপর কাহাকেও না পাইয়। নিজে দশ বার মাইল হঁটিয়া গিয়া সেই বিধবাকে ১৫২ টাকা । এ। শেষজীবনে বহুবার তিনি নিজের পূর্বকৃত কোন ঋণের কথা স্মরণ DBDDDB BDBDDBD S DBBD DDB DBDD DD DBBBBDB DBBBz একবার কলিকাতায় আসিয়া " ব্রাহ্মসমাজ আমার আপিসঘরে কয়েকদিন ছিলেন। তন্মধ্যে একদিন বৈকালে আমি বেড়াই আসিয়া দেখি, বাবা স্নাত্ন মুখে আমার খাটে শয়ন করিয়া আছেন।