পাতা:আত্মচরিত (৩য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

જઈ শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত [ ১৮শ পরিঃ at Girl” cry ficer, I cannot make my mind LL LLLGHH SS DDD BDBDBB DBB BDBDB BBDD DDSSS SBDBDD DBB বলিলাম, “আধা ঘণ্টা বসিবে, তাও পার না ? আমার সঙ্গে ভারতবর্ষে চল, আমি দেখাইয়া দিব, আমাদের দেশের সাধুৱা প্রাতঃকাল হইতে সন্ধ্যা পর্য্যন্ত ধ্যানে বসিয়া আছেন।” ষ্টেড করতালি দিয়া হাসিয়া বলিলেন, “ওঃ, বুঝিয়াছি, বুঝিয়াছি। আমি ভাবিতাম, এত কোটি মানুষকে আমরা কি করিয়া জিনিয়া লইলাম ? এত দিনের পর বুঝিলাম। তোমরা চোখ মুদিয়া থাকিয়াছ, আমরা পশ্চাৎ হইতে মারিয়া লইয়াছি!” ইহা লইয়া খুব হাসােহাসি চলিতে লাগিল। আর এক দিনের কথা মনে আছে ; সেদিনও তিনি আমাকে আহার করিতে নিমন্ত্রণ করিয়াছিলেন। সে দিন আহারের পর আমি তীহাকে ও তঁহার পত্নীকে প্রেততত্ত্ব ও মানসিক প্রেরণার (telepathy) বিষয়ে কিছু বলিলাম। তৎপূর্বে লণ্ডনের কোনও পরিবারে নিমন্ত্রিত হইয়া যাহা দেখিয়াছিলাম, তাহা বর্ণনা করিলাম। সে বিষয়টি এই। এক দিন আহারের পর সে বাড়ীর মেয়েরা আমাকে এক খেলা দেখাইলেন। একটি মেয়ে আমাকে পাশের এক ঘরে লইয়া গিয়া রুমাল দিয়া আমার দুই চক্ষু বঁধিলেন। বাধিয়া বলিলেন, “তোমাকে বৈঠক ঘরে নিয়ে যাচ্ছি, সেখানে দাঁড় করিয়ে দেব। নিজে একটা কিছু ইচ্ছা রাখবে না, চুপ ক’রে দাড়িয়ে থাকবে; তার পর চলতে ইচ্ছা হ’লে চলবে, কিছু করতে ইচ্ছা হ’লে করবে, তাতে বাধা দিবে না। আমি তোমার পশ্চাতে দাড়িয়ে কাধে হাত দিয়ে থাকব। মাত্র। এই বলিয়া মেয়েটি আমার চক্ষে কাপড় বাধিয়া আমাকে বৈঠক ঘরে আনিয়া দাড় করাইয়া দিল, এবং নিজে আমার পশ্চাতে দাড়াইয়া কঁাধে হাত দিয়া রহিল। আমি যথাসাধ্য, মনটা নিক্রিয় করিয়া রাখিলাম। ক্রমে চলিতে ইচ্ছা হইল, সেই চোখ বাধা অবস্থাতেই অগ্রসর হইলাম ; হাত বাড়াইতে ইচ্ছা!