পাতা:আত্মচরিত (৪র্থ সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R O e শিবনাথ শাস্ত্রীব আত্মচাবিত [ ৮ম পাবঃ তাহা পাইতাম কি না সন্দেহ। মামা আমাকে ডাকাইয়া বলিলেন, এখন তুমি আসিয়া আমাব স্কন্ধেব সব ভাব না লইলে আমি বায়ু পবিবর্তনেব। জন্য যাইতে পাবি না। আমি বিপদে পড়িষা গেলাম। কেশব বাবুব অনুবোধে একটা কাজেব ভাব লইয়াছি। আবাব মামাব অনুবোধ অপব দিকে। প্রথম দিনে কোনও উত্তব না দিযা ভাবিতে ভাবিতে কলিকাতাষ আসিলাম । আসিষা মনে অনেক চিন্তা কবিলাম, নগেন্দ্র লাবু প্রভৃতিব সহিত অনেক পৰামৰ্শ কাবলাম। সকলেই মামাব সাহায্যার্থ যাইতে বলিলেন । অবশেষে অনেক চিন্তাব পািল কেশব বাবুকে গিস বলিলাম, “নুতন বৎসব আবিস্ত হইতেছে, এখন মহিলা-স্কুলে আমাব স্থলে পড়াইবাবি ভাব অপব কাহাবও উপব দেওয়া যাইতে পাবে ; সেইৰূপ বান্দাবস্ত করুন। আমাকে আমাৰ মাতুল্লব সাহায্যেবা জন্য যাইতে হইবে।” তিনি কিছু বলিলেন না , মনে মনে অসন্তুষ্ট হইলেন কি না, তখন বুঝিতে পাবিলাম না ; পাবে বুঝি যাছি যে, আমাৰ চলিয়া যাওষা তিনি পছন্দ কবেন নাই। আমি প্রচাব-কার্য্যে জীবন দিবাবে জন্য আসিযা বিষয়কর্ম্মে গেলাম, ইহা তাহাব ভাল লাগে নাই । মাতুলের সাহায্যার্থ হরিনাভিতে গমন।-যাঙ্গা হউক, আমি মাতুলেব সাহায্যেৰ জন্য হবিনাভিতে গেলাম। গিষা মাতুলেব সোমপ্রকাশেব সম্পাদক, স্কুলেব সম্পাদক ও হেডমাষ্টাব, র্তাহাৰ বিষয়েব তত্ত্বাবধায়ক, ও চাহাব পবিবাব-পবিজনেব। বক্ষক ও অভিভাবক হইয়া বসিলাম। বড় মামা আমাকে বসাইয়া নিশ্চিন্ত হইয়া কাশীতে গেলেন। দুই এক দিনেৰ মধ্যেই একদিন কেশব বাবু আমাকে ডাকিয়া পাঠাইলেন । তিনি বলিলেন, আমাধব দুই পত্নীকে ষে ভাবে আশ্রমে ৰাখিয়াছি, তাহ আব্ব চলিবে না। তিনি ভয় কবেন যে বিরাজমোহিনী আত্মহত্যা কবিবেন ; যদিও আমাৰ মনে সে প্রকাৰ ভয় ছিল না, কাৰণ,