পাতা:আত্মচরিত (৪র্থ সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V9) 9 শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচাবিত [ ১৪শ পবিঃ দুই একদিনে ফণীন্দ্র যতির সহিত আমার আলাপ ও আত্মীয়তা জন্মিল আমি কখনও কাশীতে গেলে তাহার সহিত দেখা করিবার জন্য অনুরোধ করিয়া গেলেন। সাধারণ ব্রাহ্মসমাজেব মন্দির সম্পূর্ণ করা। --মতিহারী হইতে কলিকাতা ফিরিবার কয়েক মাসের মধ্যেই আমার প্রতি এক মহাকাজের ভার পড়িয়া গেল। সেটী অৰ্দ্ধনির্ম্মিত উপাসনা-মন্দিরটিকে সম্পূর্ণ করিবার উপায় বিধান করা। ১৮৭৯ সালের প্রারম্ভে মন্দিরের ভিত্তি স্থাপিত হয়। তখন আনন্দমোহন বসুর শ্বশুর ভগবানচন্দ্র বসু মহাশয় ছুটীতে ছিলেন। তিনি দয়া করিয়া ঐ মন্দির নির্ম্মাণ কার্য্যেব। ভার লাইতে চাহিলেন। রূড়কি হইতে শিক্ষাপ্রাপ্ত সুপ্রসিদ্ধ ইঞ্জিনিয়ার নীলমণি মিত্র বিনা ব্যয়ে প্ল্যান প্রভৃতি করিয়া দিয়া বিশেষ সাহায্য করিতে লাগিলেন। নিম্মাণকার্য্য অগ্রসর হইতে লাগিল । ১৮৮০ সালের মাঘোৎসব অৰ্দ্ধনির্ম্মিত মন্দিরের মধ্যেই সম্পন্ন হইয়াছিল। তখন আশা করা গিয়াছিল যে, ১৮৮১ সালের মাঘোৎসব সমাধাপ্রাপ্ত মন্দিরের মধ্যেই হইবে। কিন্তু ১৮৮০ সালের আগষ্ট মাসে দেখা গেল যে অবশিষ্ট কয়েক মাসের মধ্যে অবশিষ্ট কার্য্য শেষ হওয়া কঠিন। ভগবান বাবুর উদ্ভাবনী শক্তি বড় প্রবল ছিল। তাহার মাথাতে অনেক পরামর্শ আসিত। এজন্য নানা কাজের সৃষ্টি করিয়া তিনি অনেকবার ক্ষতিগ্রস্ত হইয়াছিলেন। মন্দিরের নির্ম্মাণ কার্য্য হাতে লইয়া তিনি ভাবিলেন যে, নেপাল তরাই হইতে শালকাঠ আনাইলে সস্ত হইতে পারে। তদনুসারে নেপাল তরাইয়ে শালিকাঠের অর্ডার দিয়াছিলেন। সে কাঠ কয়েক মাস ধরিয়া নানা নদ নদী দিয়া ভাসিয়া আসিবে, কাজেই বিলম্ব হইতে লাগিল । অবশেষে কাঠ যখন আসিল, তখন তাহার অনেক কাঠ কম-মজবুত বোধ DDBD S SDD DBD DS BD DB DS BDBBDB DDBBBD D DDB DBDB ওদিকে ভগবান বাবু স্থানান্তরে যাইতে বাধ্য হইলেন।