পাতা:আত্মচরিত (৪র্থ সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NSD(R শিবনাথ শাস্ত্রীব আত্মচারিত [ ১৬শ পরিঃ গায়ের মোটা কম্বল দেওয়া হইবে, ল্যাম্পটী বিক্রয় করা যাইবে, ইত্যাদি। তদনুসারে ল্যাম্পটী বিক্রয় করা গেল। আমি ভূত্যের নিকট বেতনের প্রাপ্য অংশ স্বরূপ কম্বল দিবার প্রস্তাব উপস্থিত করিলাম ; সে শুনিয়া হাসিতে লাগিল। আমরা যে এত দরিদ্র যে গাত্রের কম্বল দিয়া ভূত্যের বেতন দিতে হয়, এ কথা সে বিশ্বাস করিতে পারিল না । অবশেষে কি করা যায় ? আমাদেব ভিক্ষাবৃত্তির নিয়ম লঙ্ঘন করিয়া ভিক্ষণ করাই স্থির হইল। আমি একজন ব্রাহ্মবন্ধুর নিকট ভিক্ষা করিবার জন্য চিঠি লিখিতে বসিলাম, এবং আমার দেখাদেখি বিদ্যারত্ন ভায়া দাৰ্জিলিঙ্গের ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রেট বাবু পার্ব্বতীচরণ রায়কে পত্র লিখিতে বসিলেন। দুই চারি পংক্তি লিখিয়াই আমার মনটা কেমন করিতে লাগিল ; নিয়মটা ভাঙ্গিতে ইচ্ছা হইল না । সুতরাং যে কয় পংক্তি লিখিয়াছিলাম, তাহ ছিড়িয়া ফেলিলাম। আমি পত্রখানি ছিড়িয়া ফেলিলাম দেখিয়া বিদ্যারত্ন ভায়াও অৰ্দ্ধলিখিত পত্রখানি ছিড়িয়া ফেলিলেন । BBD BDD DDBD DBDDB BBBDDD DBD DDBD সি এইচ এ ডাল সাহেবের এক পত্র পাইলাম। তিনি লিখিয়াছেন, “আমি পবৃগু নামিয়া যাইতেছি, তুমি কবে নামিবে ? তোমার সঙ্গে একটা বিশেষ কথা আছে, যদি সেই দিন যাও, এক সঙ্গে যাইতে পারি এবং সে কথাটা বলি।” আমি উত্তরে লিখিলাম, “আমাদের হাতে শিলিগুড়ি পর্য্যন্ত গাড়ী ভাড়া দিবার পয়সা নাই, আমরা বোধ হয়। হাঁটিয়া िि७ िश्रीख् शाझेद ।” তৎপরদিন এক আশ্চর্য্য ঘটনা ! ডাকযোগে কলিকাতা হইতে এক পত্র আসিলা। খুলিয়া দেখি, তাহার মধ্যে দশ টাকার করেন্সি নোট, প্রেরকের নাম নাই ; কেবল, এইমাত্র লেখা-“আপনাদের খরচের অঙ্গ” ।