পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S$9 আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ আমরা তখন বাহিবে ।পডিয়া গেলাম। ফিকিরাচাদের গানের দলের ব্যবস্থাব ভার কাঙ্গালের উপরই পড়িল । চারিদিক হইতে যখন নিমন্ত্রণ আসিতে লাগিল, তখন কাঙ্গাল এই নিয়ম কবিয়া দিলেন যে, ফিকিরাচাদেব দল গ্রামেই হউক বা বিদেশেই হউক, যেখানেই যাইবেন, সেখানে কাহারও গৃহে অতিথি হহতে পরিবেন না, সামান্য এক ছিলিম তামাকও বাড়ী হইতে লইয়া যাইতে হইবে। তবে দলের লোকদিগের গৃহে গেলে এ নিয়ম খাটিবে না। পাছে ইহা একটা ব্যবসায়ে পরিণত হয়, এই DBDDDKY DBBD DBD DBiuD BOBDB BBBBm tDDBDD S এই সময় একদিন পরলোকগত মীর মশারফ হোসেন মহাশয় কুমারখালীতে আসিলেন। তিনি কাঙালেব সাহিত্য-শিষ্য ছিলেন। মীর সাহেবের বাড়ী কুমারখালীর অদূরবত্তী গোরনদীব তটে লাহিনীপাড়া গ্রামে। জাতিতে মুসলমান হইলেও তিনি বাঙ্গােলাভাযাকে মাতৃভাষা বলিয়া ভক্তি কবিতেন। কাঙাল হরিনাথ মীর মশারফ হোসেনকে পুত্রবৎ স্নেহ করতেন এবং বাঙ্গালা লেখা সম্বন্ধে উপদেশ প্রদান করিতেন । এই উৎসাহের ফলেই মীর সাহেব বাঙ্গালাসাহিত্যের একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক হইয়াছিলেন । তাহার ‘বিষাদিসিন্ধু’ তাহাকে অমর করিয়া রাঘিবে । মীর মশারফ কাঙালের প্রকাশিত “গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা।” পত্রিকার লেখক ছিলেন। আমরা যখন স্কুলে পড়িতাম, তখন প্রতি সপ্তাহে মীর সাহেবের লেখা পড়িবার জন্য যে কত আগ্রহ হইত। তাহা DDDBB BB BSS SDD zBBD DD DBDB D DBDB DJSDBBB “গোরতটবাসী মশা”। এই মশার লিখিত গদ্য-পদ্য সন্দর্ভ পাঠ করিয়া আমরা ষে কত উপকৃত হইয়াছি তাহা বলিতে পারি না। তাঁহার ‘গৌরী-সেতু', তাহার “উদাসীন পখিকের মনের কথা”, তাহার “গাজী মিয়ার বস্তানী”, আর তাহার অমূল্য রত্ন, “বিষাদ-সিন্ধু” যে আমরা কতবার পড়িয়াছি তাহার সংখ্যা করা যায় না। বৃদ্ধ বয়সেও তিনি বাঙ্গালা সাহিত্যের জন্য কত পরিশ্রম DBSS DDBD DDBBBDSDBDBD DDDSDDD BB BBBD “নাট” দিয়া যাইব, তুমি একখানি ইতিহাস লিখিও।” আমি এ বয়সে আর BtBBBDD DS BDuDuBDBBDBS D0 SDBS DBD YBDD DD DS S S SDBi BDBDB DDD DD DDB DDB DDD BBBBDBD BB DDD DDDYYS এতদিনের মধ্যে এমন একজন সাহিত্যসেবকের নাম কেহই করেন নাই । BDDDB BDB uu uBEB DBD DBDDDSDDDB DBDBBB