পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R a আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ কলকাতায় চলে এলি, আর দেখ ত, জলধর সেই স্কুল থেকে পাশ করে জলপান নিয়ে এল । চাই মন, কি বল হে জলধর ? গিরীন্দ্রদাদা। তখন ধীরে ধীরে আমার অবস্থার কথা তাকে জানালেন । আর আমি যে তঁদের এখানে আশ্রয় ভিক্ষা করতে এসেচি, তাও তেঁাকে বললেন। বৃদ্ধ তখন মাথা নীচু করে তামাক টানতে লাগলেন। তারপর গিরীন্দ্রদাদার দিকে চেয়ে বললেন-দ্যাখ, গিরীন, তুই তা জানিস, এ আমাদের পাচি সরিকের আড়ত। তোরা যেমন এক সরিক, আমিও তেমনি এক সরিক। কাজেই, কথাটা সকলকে জিজ্ঞাসা করতে হয় । হৃদয় তঁর মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বললে,-ও জিজ্ঞাসা-টিজ্ঞাসা কিছুই করতে হবে না জ্যোঠামশাই। আপনি যা হুকুম দেবেন, দোগাছির বড় বাড়ির কারুর সাধ্য নেই যে তার উপর কথা বলে । মেজকর্তা হেসে বললেন-ওরে জানিসনে, সবাইকে মানিয়ে চলি বলে আমি কর্তা । য’ক সে কথা । দুষ্ঠাখ জলধর, আমাদের এখানে যারা থাকে, তাদের খাওয়া থাকা নিয়ে মাসে ছ-টািকা দিতে হয়। তা তুমি এক কাজ কর, তোমার কাছে আর ছ-টিাকা নেব না, মাসে তিন টাকা দিও। কেমন, এতে রাজি ? হৃদয় হেসে বললে-জ্যোঠামশায়, ও তিনটে টাকাও মাসে মাসে আপনাকেই জমা করে দিতে হবে । তিনি হেসে বললেন-ওরে ব্যাটা, আমি দিই। আর তুই দিস, ওর গায়ে না লাগলেই হে’ল, কেমন তা ? অর্থাৎ মাসে মাসে বাসা খরচ হিসেবে তিন টাকা করে খাতায় জমা করা হবে, আর সে টাকার জন্যে আমায় ভাবতে হবে না । সোজা কথা এমী, আমি নিখরচায় তঁদের BBDS DDDD S DBBD S ButD YDB DDDDDYLiBDB BBB DOSDB তোর সঙ্গে যাই, আজই তোর জিনিষপত্র নিয়ে আসি। আমি বললাম-আজি থাক । কাল সকালে বিদ্যাসাগর মশায়ের সঙ্গে দেখা করে, সমস্ত কথা বলে, এখানে চলে আসবো । তারা তাতেই সম্মত হোলেন, অনাথের নাথ আমার अांथभ भिक्लिच निन । হৃদয়ের বাসা থেকে বেরিয়ে নয়ানটা দত্তের স্ট্রীট দক্ষিণার মেসে গেলাম। দক্ষিণা আমার জন্যে অপেক্ষা করেই বসেছিলেন। আমার থাকার স্থান BDBLY S gES DBD DDD DD D BBD DBLL SBDB DBD BBuYYTg কথা শুনে দক্ষিণ খুব আনন্দিত হলেন । বললেন, তোমার যে একটা সুবিধে হবেই, এ আমি ভেবে রেখেছিলাম। তাহলে কাল সকালেই একবার বিদ্যা