পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ཝie རྒྱ-ཅུ་ জমা ক’রে দেব। অর্থাৎ কাগজপত্তরে খোরাকী দেবার কথা থাকলেও, আমাকে তা” দিতে হবে না-এই ব্যবস্থা হয়ে গেল । এদিকের তা সব ঠিক হয়ে গেল। গোল বাধলে পড়াশুনো নিয়ে। ইংরাজি সাহিত্যে যে খান-দুই বই পড়া হচ্ছিল, তা’ একটি বন্ধু দিলেন । DDByDD DB BD DB BBDBDSS SBBB DDg gg DDDD S S DB ফিলাজফি ও হিষ্টি তাও কিনতে হ’ল না । এর ওর কাছ থেকে চেয়ে নিলাম । কিনতে হল--নবীন পণ্ডিতের বিশালাকায় রঘুবংশ, আর কার সঙ্কলিত নাম মনে নেই-ভটিকাব্য। এই বই দু’খানি দেখেই আমার চক্ষুস্থির। সংস্কৃত সাহিত্যের শীর্ষস্থানীয় এই দুইখানি কাব্য পড়তে হবে কিনা শ্রীজলধর সেনকে-যার দেবনাগরী বর্ণপরিচয় পর্য্যন্ত হয়নি, বিদ্যাসাগর মহাশয়ের সংস্কৃত উপক্রমণিকার ‘গে’ শব্দের যে কি ‘রূপ’, তাও তার চক্ষু বা কর্ণগোচর হয়নি। কথাটা একটু খুলে বলি। আমাদের গ্রামের স্কুলে সংস্কৃত পড়বার ব্যবস্থা ছিল না। তখন সংস্কৃত ও বাংলা উভয় ভাষাতেই পরীক্ষা দেওয়া যেত । আমাদের পণ্ডিতমহাশয় ছিলেন-ঈশ্বরচন্দ্র ভট্টাচার্য্য মহাশয় । তিনি খুব নিষ্ঠাবান ব্রাহ্মণ ছিলেন। পৌরহিত্য র্তাহার ব্যবসায় ছিল। যজমানের বাড়ী গিয়ে ক্রিয়া-কলাপের জন্য যতটুকু বিশুদ্ধ ও অবিশুদ্ধ সংস্কৃত জ্ঞানের প্রয়োজন-- তা’ তার ছিল। আমাদের গ্রামে ইংরাজী স্কুল স্থাপিত হওয়ার কিছুদিন পবেই তিনি পণ্ডিত নিযুক্ত হন এবং আমরা যখন পড়ি, তখন তিনি খুব বেশী বৃদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন । ছাত্রদের সংস্কৃত পড়বার জন্য যতটুকু জ্ঞানের দরকার, পণ্ডিত মহাশয়ের তা’ ছিল না। তঁচুক স্কুল থেকে সরিয়ে দেবার চিন্তাও কারও মনে হত না, তাকে গ্রামের লোকে এতই শ্রদ্ধা করত। পণ্ডিত মহাশয়ের ঘণ্টা ছিল আমাদের বিশ্রামের সময় । বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ ক্লাসে এসে চেয়ারে হেলান দিয়ে টেবিলের ওপর পা তুলে দিয়ে-‘ওরে গোল করিস নে সব পড়, পড়-বলে’ নিদ্রা দেবীর শরণ নিতেন। আমরা কিন্তু সা-জাগই থাকতাম। যেই দেখতাম হেডমাষ্টার মহাশয় আমাদের ক্লাসের দিকে আসছেন, অমনি কুউ না কেউ তাঁর চেয়ারে একটু ঠেলা দিতাম-তাই ছিল হেডমাষ্টার মহাশয়ের আগমনের সঙ্কেত। পণ্ডিত মহাশয় তাড়াতাড়ি টেবিলের ওপর থেকে পা নামিয়ে নিয়ে উচ্চৈঃস্বরে বলতেনবানান কর বেটা, তীকখন’ । BDD DDD DD gBBD BDBD DDDYSiDDSDLDLLYL DD BBB বাংলা পড়িও । হরিনাথের (কঙাল) নাম যেন রক্ষা করতে পারে। পণ্ডিত