পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8br আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ নিকটে চারিদিকে গড়খাই বা বেড় দিয়ে দেওয়ান রঘুনন্দন নূতন গ্রাম পত্তন করলেন-ব্রাহ্মণ কায়স্থ অন্যান্য জাতির ও লোকজন এনে গ্রামে বাস করালেন । গ্রামের নাম হ’ল-‘দেওয়ানের বেড়”। সেই দেওয়ান রঘুনন্দনের প্র-পৌত্রী সুকুমারী দাসী হবেন আমার গৃহলক্ষ্মী-এই আমার বড়দাদা স্থির করে এলেন । কাঙাল শুনে বল্পেন-বেশ করেছ দ্বারকানাথ । খুব উচ্চ বংশের অবস্থা অত্যন্ত মলিন হয়ে গেলেও সে ঘরের মেয়েরা খুব ভাল হয়। তারা একেবারে মাটিরও অধম হয়ে থাকে । এই স্থানে রঘুনন্দন মিত্র মহাশয়ের একটু সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিই। তিনি মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের একজন কর্মচারী ছিলেন। পদ যে খুব উচ্চ ছিল তা নয়, কিন্তু এই কায়স্থ সন্তানের কর্মকুশলতা ও কার্য্যতৎপরতা গুণগ্রাহী মহারাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল। তিনি রঘুনন্দনকে বিশেষ স্নেহের চক্ষে দেখতেন। সেই সময় নদীয়া-রাজ্যে নানা বিশৃঙ্খল উপস্থিত হয়। মহারাজ ঋণভারে জড়িত হয়ে পড়েন। তিনি এই ঋণ শোধ ও রাজ্যের বিশৃঙ্খলা দূর করবার জন্যে বিশেষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। তখন একদিন রঘুনন্দন মহারাজকে বলেনমহারাজ, যদি আমার ওপর রাজ্যের সমস্ত ভার অর্পণ করেন তা হলে আমি কিছুদিনের মধ্যেই আপনার সমস্ত ঋণ শোধ করে দিতে পারি এবং রাজ্যের আয় বৃদ্ধি ও শৃঙ্খলা-সাধন করতে পারি। রঘুনন্দনের এই কথা শুনে মহারাজ বড়ই প্রীত হলেন এবং তঁকে দেওয়ানী পদে নিযুক্ত করে রাজ্যের সমস্ত ভার তার উপর অর্পণ করলেন। রঘুনন্দন তখন নানা উপায়ে রাজ্যের আয় দ্বিগুণ বদ্ধিত করে দিলেন, আর এদিকে অযথাব্যয় সঙ্কোচ করলেন । এই ব্যয় সঙ্কোচ উপলক্ষে তিনি রাজকুমার, রাজমাতা E S BBDBDDDB SBDBD DDD DS igD DBDBB BBD DBBu BOO হয়ে উঠল এবং রাজকুমার থেকে আরম্ভ করে অনেক উচ্চপদস্থ কর্মচারী তার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র করতে লাগলেন। মহারাজের কানেও নানা কথা তুলতে লাগলেন। কিন্তু মহারাজ, কৃষ্ণচন্দ্র কাহারও কোন কথায় কর্ণপাত করলেন না । কাজেই সকলকে নিরন্ত হতে হল । তারপর দেওয়ান রঘুনন্দনের অদৃষ্ট যে শোচনীয় ও অভাবনীয় ব্যাপার সঙ্ঘটিত হল তার বিবরণ দেওয়ান কাত্তিকেয়চন্দ্র রায় মহাশয় প্রণীত ‘ক্ষিতীশ বংশাবলী 5ब्रिऊ' श'ऊ उंकूऊ कुंद्र जिांभ : SiBD iiBDD BDBD DDS BBBD C DBDB BDDB DBBD