পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bro আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ কপি লেখা পরিত্যাগ করিয়া, আমরা হাত-পা ছাড়াইয়া বিশ্রাম করিতেছি । স্থান ‘গ্রামবার্ত্তা’র অফিস অর্থাৎ কাঙাল হরিনাথের চণ্ডীমণ্ডপের একটি কক্ষ । উপস্থিত শ্রীমান অক্ষয়কুমার, “গ্রামবার্ত্তা’র প্রিণ্টার ( এক্ষণে পরলোকগত ) প্রফুল্লচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়, কুমারখালি বাঙ্গালা স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্রীযুক্ত প্রসন্নকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ছাপাখানার ভূতের দল। ভূতেরা ব্যাকরণে বা সাহিত্যে পণ্ডিত ছিল না। কিন্তু তাহারা সকলেই কাঙালের শিষ্য। সকলেই গান করিতে পারিত। চুপ করিয়া থাকা আমাদের কাহারও কোষ্ঠীতে লেখে না। সেই দ্বিপ্রহর রৌদ্রে কি করা যায়, ইহা লইয়াই তর্ক-বিতর্ক আরম্ভ হইল। তর্ক বেশ চলিতে লাগিল, কিন্তু বর্ত্তব্য স্থির হইল না ; তর্কের যাহা গতি হইয়া থাকে, BDBD DDSS BB DDBDDB BDSquBDB DBDDB DK DBBD BB D S এ কথাটা মনে হইবারও একটা কারণ ঘটিয়াছিল। সেদিন প্রাতঃকালে লালন ফকির • নামক একজন ফকির কাঙালের সহিত সাক্ষাৎ করিতে স্মাসিয়াছিল। লালন ফকির কুমারখালির অদূরবর্তী কালাগঙ্গার তীরে বাস কবিতেন। তঁহার অনেক শিষ্য ছিল। তিনি কোন সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন, তাহা বলা বড় কঠিন , কারণ তিনি সকল সম্প্রদায়েন্ন অতীত রাজ্যে পৌছিয়াছিলেন। তিনি বক্তৃতা করিতেন না, ধর্মকথাও বলিতেন না । তঁহার এক অমোঘ অস্ব ছিল, তাহা বাউলের গান। তিনি সেই সকল গান কবিয়া সকলকে মুগ্ধ করিতেন। শুনিয়াছি শ্রীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিলাইদহের কুটিতে লালন ফকির একবার গান করিয়া সকলকে মন্ত্রমুগ্ধ করিয়া রাখিয়াছিলেন। প্রাতঃকাল হইতে আরম্ভ করিয়া অপরাহ্ন তিনটা পর্য্যন্ত গান চি লয়ছিল ; ইহাব মধ্যে কেহ স্থান ত্যাগ করিতে পারেন নাই। সেই লালন ফকিব কাঙালের কুটীরে, আমরা যে দিনের কথা বলিতেছি, সেইদিনই আসিয়াছিলেন এবং কয়েকটি গান করিয়াছিলেন। সব কয়টি গান এখন আর আমাল সঠিকভাবে মনে নাই ; একটি গান মনে আছে, যথা 'अभि ७१कनि७ मा (अश्लािश उitप्त ; আমার ঘরের কাছে আরাসী-নগর, তাতে এক পড়সী বসত করে । ४ांभ cवाए अशis *iांधि, डांश माहे किमtal, बांझे उद्धभी •ांद्रश्न ?