পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SO আদর্শ হিন্দী-হোটেল সানাম করিতে পারা যায়। হোটেল খালিয়া মরিয়া গেলেও তাহার দঃখ নাই। সময় হইয়া গেল। আর বেশীক্ষণ বসিয়া থাকা চলিবে না। পদ্ম ঝি এতক্ষণ উনানে অচি দিয়াছে, দেরী করিয়া গেলে তাহার মখনাড়া খাইতে হইবে। আর কি লাগানি-ভাঙনি! কতার কাছে লাগাইয়াছে সে নাকি গাঁজা খায়-অথচ সে গাঁজা ছোঁয় না কস্মিনকালে। ফিরিবার পথে ছোট বাজারে রাধাবল্লভ-তলা। হাজারি ঠাকুর প্রতিদিন এখানে এই সময়ে ভক্তিভরে প্রণাম করিয়া 2ा ! -বাবা রাধাবল্লভ, তোমার চরণে পড়ে আছি। ঠাকুর। মনোবাঞ্ছা পণ কোরো। পদ্ম ঝির কাঁটা খেতে আর পারি নে। ঐ কতাবাবর হোটেলের পাশে পদ্ম ঝিকে দেখিয়ে দেখিয়ে যেন হোটেল খলতে পারি। হােটেলে ফিরিয়া দেখিল রতন ঠাকুর এখনও আসে নাই, পর্ম্মম ঝি উননে অচি দিয়া কোথায় গিয়াছে। Bu uDD DDD DBBD DDuD BB BDBu DDBDBDD BDBDDDBD एक गाळान् । -শোনো। আজ আমাদের এখানে ক’জন বাবা মাংস খাবেন, ফিল্টি করবেন, তাঁরা আমায় আগাম দামও দিয়ে গেলেন। যাতে সকাল সকাল চুকে যায়। তার ব্যবস্থা করবে। ওঁরা মার্শিদাবাদের গাড়ীতে আবার চলে যাবেন । মনে থাকবে তো ? রতন এখনও আসে নি ? হাজারির দঃখ হইল, বেচু চক্কত্তি একথা তাহাকে কেন বলিল না যে, তাহার হাতের রান্না খব ভাল, অতএব সে যেন নিজেই মাংস রাঁধে। কখনও ইহারা তাহার রান্না ভাল বলে না। সে জানে। অথচ এই রান্না শিখিতে সে কি পরিশ্রমই না করিয়াছে! রান্না কি করিয়া ভাল শিখিল, সে এক ইতিহাস। হাজারির মনে আছে, তাহদের এড়োশোলা গ্রামে একজন সেকালের