পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS আদশ হিন্দী-হোচেল। --ভগবান দিয়েছেন। হোটেল খােলবার রেস্ত জটিয়ে দিয়েছেন এতদিন পরে—এই দশো আর তোমার দশো, সামনের মাসেই খলবো ভাবছি। -এ টাকা কে দিলে জ্যাঠামশায় বললেন না। আমায় ? --তোমার মত আর একটি মা। --আমি চিনিনে ? -আমাদের গাঁয়ের বাবার মেয়ে অতসী। বলবো সে সব কথা। আর একদন, আজ বেলা যাচ্ছে, আমি গিয়ে ডেক চাপাই গো-টােকা রেখে দাও । «ՊՀԹ t হোটেলে আসিয়া বংশীকে বলিল-তোমার ভাগেনটিকে চিঠি লিখে ဇူးf† [ গাদিতে লেখাপড়ার gठा स्टा বা তোমায় দিয়ে হবে না। BDi BDDDYSDD LDB BBDD BBD DBBDDSDDS BBB BDBD EBB বেচে যায়। আমি আজই লিখছি আর ঘর আমি দেখে এসেছি।--তামাকের দোকানের পাশে ঘরটা ভাল-ওইটেই নাও। লেগে যাও দােগা বলে। দিন দাই পরে একদিন সকালে পদ্মাঝি বলিল-ও ঠাকুর, শানে রাখো, আজ কোথাও যেও না। সব ছটির পরে। আজ ও-বেলা সত্যনারায়ণের সিন্নি -খন্দেরদের ভাত দেবার সময় বলে দিও ও-বেলা যেন থাকে-আর তোমরা খেয়ে-দোয়ে আমার সঙ্গে বেরবে। সত্যনারায়ণের বাজার করতে। বংশী ঠাকুর হাজারির দিকে চাহিয়া হাসিল-অবশ্য পদ্মঝি চলিয়া ლზitôt t ব্যাপারটা এই, হোটেলের এই যে সত্যনারায়ণের পজাঁ, ইহা ইহাদের একটি ব্যবসা। যাহারা মাসিক হিসাবে হোটেলে খায় তাহদের নিকট হইতে পাজার নাম করিয়া চাঁদা বা প্রণামী আদায় হয়। আদায়ী টাকার সব অংশ ব্যয় করা হয় না বলিয়াই হাজারি বা বংশীর ধারণা। অথচ সত্যনারায়ণের প্রসাদের লোভ দেখাইয়া দৈনিক নগদ খারিন্দার যাহারা তাহদেরও রাত্রে আনিবার চেন্টা করা হয়-কারণ এমন অনেক নগদ খারিন্দার আছে, যাহারা একবেলাই হোটেলে খাইয়া যায়, দ।--বেলা আসে না।