পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जानश' हिन्न-शशि আর আজ এ কি ঐশ্ববয্যের আবার হঠাৎ তাহার সম্মখে উনমত্ত হইয়া গেল! কোঠাবাড়ী, চাকর, কলের জল-এ সব স্বপন না। সত্য ? রাখাল আসিয়া বলিল-দেখােন তো মা এই মাছ-তরকারীতে হবে না। আর কিছু আনবো ? বড় বড় পোনা মাছের দাগ্য দশ-বারো খানা। টেপির মা খাঁশির সহিত বলিল-না। বাবা আর আনতে হবে না। রাখো ওখানে। -ওগ্যুলো কুটে দিই। মা ? মাছ কুটিয়াও দিতে চায় যে ! এ সৌভাগ্যও তাহার আদলেট ছিল! হাজারি বলিল-আগে জল তুলে দে তারপর কুটবি এখন। আগে সব নিয়ে নিই। কুসম কয়লার উননে অচি দিয়া আসিয়া বলিল-জেঠিমা, আপনিও নেয়ে নিন। ততক্ষণ আঁচ ধরে যারু। বেলা প্রায় এগারোটা বাজে। রান্না চড়িয়ে দেবার আর দেরী করবার দরকার কি ? আমি এবার যাই। টেপির মা বলিল-তুমি এখানে এবেলা খাবে কুস্যাম। কুসম ব্যস্তভাবে বলিল-না না, আপনারা এলেন তেতোপড়ে এই দাপরের সময়। এখন কোনোরকমে দটাে ঝোলভাত। রোধে আপনারা এবেলা খেয়ে নিন।--তার মধ্যে আবার আমার খাওয়ার হাঙ্গামায় --কিছু হাঙ্গামা হবে না মা। তুমি না খেয়ে যেতে পারবে না, ভাল বেগন এনেছি গাঁ থেকে, তোমাদের শহরে তেমন বেগােন মিলবে না।--বেগােন পোড়াবো এখন। বাপের বাড়ীর বেগন খেয়ে যাও আজ। কাল শািটকে যাবে। হাজারি সন্নান সারিয়া বলিল-আমি একবার হোটেলে চাল্লাম। তোমরা রান্না চাপাও । আমি দেখে আসি। আধঘণ্টা পরে হাজারি ফিরিয়া দেখিল টেপি ও টেপির মা দাজনে “উননে পরিত্রাহি ফল পাড়িতেছে। আঁচ নামিয়া গিয়াছে, তখনও মাছের ঝোল বাকি। uBuB D BBB DDDLSTeBSLS DDD DB BBD DDB DB "নিবে আসছে। কি করি এখন ?