পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आश्न' हिन्न-शटल -ঠিক কাকাবাব ? কেমন মনে থাকবে ত? -ঠিক মনে থাকবে। যাও এখন শোও গিয়ে মা, অনেক কািট হয়েছে গাড়ীতে, সকাল সকাল বিশ্রাম কর গিয়ে। 婚 পরদিন বিবাহ। টোপির নরম হােতখানি নরেনের বলিষ্ঠ পেশীবন্ধ হাতে পথাপন করিবার সময় হাজারির চোখে জল আসিল। কতদিনের সাধ-এতদিনে ঠাকুর রাধাবল্লভ পণ করিলেন। 翰 বংশীধর ঠাকুর বরকতা সাজিয়া বিবাহ-মজলিসে বসিয়ছিল। সেও সে সময়টা আবেগপণ কণ্ঠে বলিয়া উঠিল-হাজার দা! কাছাকাছি সব হোটেলের রাঁধনী বামনেরা তাহদের আত্মীয়-স্বজন লইয়া বরযাত্রী সাজিয়া আসিয়াছে। এ বিবাহ হোটেলের জাতের, ভিন্ন জগতের কোনো লোকের নিমন্ত্রণ হয নাই। ইহাতে। ইহাদের উচ্চ কলরব হাসি, ঠাট্ট ও হাঁকড়াকে বাড়ী সরগরম হইয়া উঠিল। বিবাহের পরদিন বর-কনে বিদায় হইয়া গেল। বেশীদার উহার যাইবে না। এই রাণাঘাটেরই চাণীর ধারে বংশীধর একখানা বাড়ী ভাড় করিয়াছে পাঁচ দিনের জন্য। সেখানে দেশ হইতে বংশীধরের এক দদ সম্পকের বিধবা পিসি (বংশীধরের সন্ত্রী মারা গিয়াছে বহদিন) আসিয়াছেন বিবাহের ব্যাপারে। বৌভাত সেখানেই হইবে। হাজারি একবার রেলওয়ে হোটেলে কাজ দেখিতে যাইতেছে, বেল আন্দাজ দশটা, বেচু চক্কত্তির হোটেলের সামনে ভিড় দেখিয়া থামিয়া গোল কোর্টের পিওন, বেলিফ ভিড়ের মধ্যে দাঁড়াইয়া আছে আর আছে রামরত পাল চৌধরিীর জমাদার। ব্যাপার কি জিজ্ঞাসা করিয়া জানিল মহাজ—ে দেনার দায়ে বেচু চক্কত্তির হোটেল শিল হইতেছে। হাজারি কিছদ্মক্ষণ থমকিয়া দাঁড়াইয়া রহিল। তাহার পরানো মানিবে হোটেল, এইখানে সে দীঘ সাত বৎসর সখেদঃখে কাটাইয়াছে। এ দিনের হোটেলটা আজ উঠিয়া গেল! একটা পরে পদ্মাঝি দহোতে দী