পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৯

জাদশ হিন্দী-হোটেল te মশিদাবাদের গাড়ী আসিবার সময় হইল। মতি চাকর বলিল-আমি একবার ইন্টিশনে যাই ঠাকুরমশায়। টেরেনের টাইম হয়েচে। খন্দের না আনলে কাল মৃত্যু","ঙ্কয়া কাছে মার খেতে হবে। একটা বিড়ি খেয়ে যাই। ঠিক কথা, সে খানিকক্ষণ পলাটফমে পায়চারি করিতে করিতে ‘হি-ই-ই-ইেন্দ হোটেল’ হি-ই-ই-কাদ হোটেল’ বলিয়া চোচাইবে। মার্শিদাবাদের ট্রেন আসিতে আর মিনিট পনেরো বাকী। হাজারি বলিল-একা আমি বেলবো। আর ভাজবো। তুই কি খোপলি মাতি ? দেখলি তো এদের কান্ড। রতন ঠাকুর সরে পড়েছে, পদ্মদিদি। বোধ হয় সরে পড়েছে। আমি একা কি করি ? মতি বলিল-তোমাকে পদ্মদিদি দিচোখে দেখতে পারে না। কারো কাছে বোলো না ঠাকুর-এ সব তারই কারসাজি। তোমাকে জব্দ করবার মতলবে এ কাজ করেচে। আমি যাই, নইলে আমার চাকরী থাকবে না। মতি চলিয়া গেল। অন্ততঃ পাঁচ সেরা ময়দার তাল তখনও বাকী। লোঁচ পাকানো সে-ও প্রায় দেড় সের-হাজারি গণিয়া দেখিল ষোল গন্ডা লোচি। অসম্ভব! একজন মানষের দ্বারা কি করিয়া রাত বারোটার কমে বেলা এবং ভাজা দাই কাজ হইতে পারে! মতি চলিয়া যাইবার সময় যে বিড়িটা দিয়া গিয়াছিল সেটি তখনও ফরায় নাই-এমন সময় পদ্ম উকি মারিয়া বলিল--কেবল বিড়ি খাওয়া আর কেবল বিড়ি খাওয়া ! ওদিকে বাবার বাড়ী থেকে নোেক দবার ফিরে গেলBB BDB DBD DBDD DBD DBDB D BBD BB DuSDDD DDD ফেলে কাজে হাত দেও না, রাত কি আর আছে ? SDBDBD DDB BD S DBD S BBuBDBDuB DBBBDB DD BBDD DDD পদ্ম ঝিয়ের সামনে সে একথা বলিতে পারিল না যে, লাচি বেলিবার লোক নাই। আবার সে লাচি ভাজিতে আরম্ভ করিয়া দিল একাই। রাত এগারোটার বেশী দেরী নাই। হাজারির এখন মনে হইল যে, সে আর বসিতে পারিতেছে না ; কেবলই এই সময়টা মনে আসিতেছিল দটি