পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদশ হিন্দী-হোটেল 亀○。 হাজারি ভাবিয়া চিন্তিয়া রতন ঠাকুরের শরণাপন্ন হইল। তাহারু আত্মীয়কে বিনা পয়সায় খাওয়ানোর ষড়যন্ত্রের মধ্যে হাজারি ছিল-সতরাং রতন হাজারির দিকে টানিত। সে বলিল-তুমি কিছ ভেব না হাজারি দা, পদ্ম দিদিকে আমি ঠান্ডা করে দেব। মড়ো বাইরে নিয়ে যাবে, তা আমায় একবারখানি জানালে হ’ত নি ? তোমায় কত বঝিয়ে পারব আমি ? কিছ পরে সন্ধ্যার দিকে বেচু চক্কত্তি আসিলেন। চাকর হকায় জল ফিরাইয়া তামাক সাজিয়া আনিল। হােকা হাতে লইয়া বেচু চক্কত্তি বলিলেন। -ধানো গঙ্গাজল দে আর পদ্মকে বাজারের ফাদ দিতে বলে দে কয়লাওয়ালা মহাবীর প্রসাদ বসিয়াছিল পাওনার প্রত্যাশায়--তাহাকে বলিলেন--সন্ধ্যের সময় এখন কি ? ওবেলা ত সাড়ে বার আনা নিয়ে গিয়েছ, আবার এবেলা দেওয়া যায় ? কাল এসো। তোমার কি ? একটি রোগা কাল মত লোক হাত জোড় করিয়া প্রণাম করিয়া বলিল। --বাবা সেদিন কুমড়ো দিয়েলাম--তার পয়সা। -কুমড়ো ? কে কুমড়ো নিয়েছে ? --অজ্ঞে, বাবা, আপনাদের হোটেলে দিয়ে গিয়েলাম-ছ’আনা দাম বলীেলা, “তেনেকেৈন্টস বললেন পাঁচগান্ডা পয়সা হবে। তা বলি, ভান্দর নোকের কথা-তাই দ্যান। তিনি বললেন-আজ নয়, বিধবারে এসে নিয়ে যেওয়ানে --তাই এ্যালাম —ছ আনা পয়সায় কুমড়ো ধারে নিয়েছে কে-খাতায় কি বাজারের ফদের মধ্যে ত ধরা নেই, এ ত বাপ আশ্চয্য কথা -আমরা ধারে জিনিসপত্তর খরিদ করিনে। যা কিনি তা নগদ। কে তোমার কাছে কুমড়ো নিলে ? जभाष्छा माँgाG, नथि। ” বেচু, রতন ও হাজারি ঠাকুরকে ডাকিয়া জিজ্ঞাসা করিলেনতাহারা কুমড়ো কেনা ত দরের কথা-গীত পাঁচ ছয় দিনের মধ্যে কুমড়ার তারকারীই রাঁধে নাই, বলিল-কেন কুমড়া চক্ষেও দেখে নাই এই কয়দিনে। কথাবাতার মধ্যে পদ্ম ঝি বাজারের ফর্দ লইয়া ঘরে ঢাকিতেই কুমড়াBMBDD DDD DuuDuTSTg BBSS SD BD DDBBDS BDB BBBD LD