এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छूऊँौब्र अंडक। ] আদিশূত্র বেটা ! বুদ্ধদেব আমায় খাওয়াবে ? বুদ্ধদেব আমার চৌদ্দ পুরুষকে পিণ্ডি দেবে ? আ-তোর বুদ্ধদেব ! বেরো বেটা আমার সন্মুখ হ’তে-নইলে এখনই জিবৃটেনে উপড়ে ফেলবো। কীর্ত্তণ। অত ব্যস্ত হতে হবে না। পিতা! আমি যাবার জন্যই সেজেছি। বেশ বুঝেছি, সংসার স্বার্থময়। পিতা, মাতা, ভাই, বন্ধু, আত্মীয়, স্বজন সবাই আপনাকে নিয়েই উন্মত্ত, সবাই আপনার আপনার কাজ গুছিয়ে নিতে চায়, আপনার আপনার ভবিষ্যৎ ভাবে,-কেউ কারো মুখের দিকে চায় না। আমি পিতা, একটা কথা ব’লে যাই ; আমি কুলাঙ্গার-আমি অকৃতজ্ঞ-আমি তোমাদের কুসন্তান-ষত পার, আমার মাথায় অভিশাপ বর্ষণ কর, কিন্তু বুদ্ধদেবকে ক্ষুদ্র ভেবো না-ৰ্তার নামে কলঙ্ক দিও না--স্বপ্নেও তঁাকে ঘৃণা ক’রো না ; তিনি বিশেষণের অতীত --সৃষ্টির বহির্ভূত-ঈশ্বর হতেও উচ্চে। [ প্রস্থান করিল। বল্লভ। আরে যা-যা—যা, সৃষ্টির ভূমিকা হাতে আরম্ভ করে আজ . পর্য্যন্ত অমন ঢের বুদ্ধদেবের আমদানি রপ্তানি হ’য়ে গেল দেখলুম। কাত্যায়নী প্রবেশ করিল। কাত্যায়নী। বলি ছেলেটাকে তাড়িয়ে দিলে বুঝি ? বল্লভ। এই নাও! তুমি ঘুমূচ্ছিলে বুঝি ? আমি তাড়ালুম কি ক’রে ? কাত্যায়নী। তাড়ালে না ? আমি ঘর হাতে সব শুনতে পাচ্ছি,- এক বেরো তো হাজার বেরো। হতচ্ছাড়ামিনসে । ছেলেপিলের সঙ্গে দিন রান্ত্রি ও রকম করলে ঘরকন্না করবে। কাকে নিয়ে ? বল্লভ। আমি কুকুর বেড়াল নিয়ে ঘর করতে রাজি, তবু আমন, ছেলের মুখ দেখতে চাই না । ”