৷৶৹
‘বান্ধব’, ৭ম বর্ষ; বিষ্ণুচরণ চট্টোপাধ্যায়—‘নব্যভারত’, ১ম খণ্ড; পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়—“বঙ্কিমচন্দ্রের ত্রয়ী”, ‘নারায়ণ’, বৈশাখ, ১৩২২; কিরণশঙ্কর রায়—“আনন্দমঠ”, ‘সবুজপত্র’, ১৩২৬; ললিতচন্দ্র মিত্র—‘স্বদেশ প্রতিমা’; Sri Aurobindo—Rishi Bunkim Chandra; অক্ষয়কুমার দত্তগুপ্ত—‘বঙ্কিমচন্দ্র’ পৃ. ৩০৮-৩৩৮; নবীনচন্দ্র সেন ‘আমার জীবন’ ২য়-৩য় খণ্ড; Jayanta Kumar Das Gupta—Life and Novels of Bankim Candra, pp. 102-111; শচীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়—‘বঙ্কিম-জীবনী’, ৩য় সংস্করণ, পৃ. ২৮৬-৩০৩; পূর্ণচন্দ্র বসু—‘কাব্যসুন্দরী’, পৃ. ২০০-২২৩; যতীন্দ্রমোহন গুপ্ত—“বাঙ্গালার মাতৃমূর্ত্তি”, ‘বঙ্গদর্শন’, অগ্রহায়ণ, ১৩১৭; ইত্যাদি
এতদ্ব্যতীত উপাধ্যায় ব্রহ্মবান্ধব, শ্রীঅরবিন্দ, পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়, বিপিনচন্দ্র পাল, সুরেশচন্দ্র সমাজপতি প্রভৃতি স্বদেশী-যুগে নানা ইংরেজী ও বাংলা সাময়িক পত্রে ‘আনন্দমঠ’ ও “বন্দে মাতরম্” লইয়া অসংখ্য আলোচনা করিয়াছেন। ‘আনন্দমঠ’-সম্পর্কে অন্য অনেকের লেখাও সাময়িক পত্রে প্রকাশিত হইয়াছে, যাহার উল্লেখ সম্ভবপর নহে।
ললিতচন্দ্র মিত্র মহাশয় ১৩১৮ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণের ‘সাহিত্যে’ ‘আনন্দমঠ’-সম্পর্কে বঙ্কিমের একটি উক্তি প্রচার করিয়াছেন; বঙ্কিমচন্দ্র নাকি বলিয়াছিলেন As a patriotic work ‘আনন্দমঠ’ খুব ভাল বটে, কিন্তু উহাতে আর্ট কম। কালীপ্রসন্ন ঘোষকে লিখিত একটি পত্রে বঙ্কিমচন্দ্র ‘আনন্দমঠ’-সম্পর্কে এই ভাবে উল্লেখ করিয়াছেন—
আমি বা আনন্দমঠ লিখিয়া কি করিব আর আপনি বা তাহার মূলমন্ত্র বুঝাইয়া কি করিবেন? এ ঈর্ষ্যাপরবশ আত্মোদরপরায়ণ জাতির উন্নতি নাই। বল “বন্দে উদরং।”
শ্রীযুক্ত নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত ১৯০৬ খ্রীষ্টাব্দে Abbey of Bliss নাম দিয়া ‘আনন্দমঠে’র ইংরেজী অনুবাদ প্রকাশ করেন। শ্রীঅরবিন্দ ইংরেজী গদ্যে ও পদ্যে ‘বন্দে মাতরম’ গান অনুবাদ করিয়াছিলেন। অন্য অনুবাদও আছে। হিন্দী, মারাঠী, তামিল, তেলুগু, কানারিজ ভাষায়ও অনুদিত হইয়াছে।
এনসাইক্লোপীডিয়ার সমালোচনা কৌতুহলোদ্দীপক বলিয়া আমরা তাহা হইতে উদ্ধৃত করিয়া ভূমিকা শেষ করিতেছি।...
Of all his works, however, by far the most important from its astonishing political consequences was the Ananda Math, which was published in 1882, about the time of the agitation arising out of the Ilbart Bill. The story deals with the Sannyasi (i. e. fakir or hermit) rebellion of 1772 near Purnea,