পাতা:আমতণ্ডূল নৈবেদ্য দিয়া বিষ্ণুপূজা হইতে পারে কি না এতদ্বিষয়ক বিচার.pdf/১৩৩

[ ऽ२० ] আমার লিখিত আমতভূল নৈবেদ্য দিয়া বিষ্ণুপূজ করার অবৈধ বিষয়ক লিখিত প্রস্তাবকে অশাস্ত্রীয় বলিয়া সপ্রমাণ করিবার নিমিত্ত যে কিছু প্রমাণ প্রয়োগ পাওয়া যাইতে পারে, সবিশেষ পরিশ্রম ও সবিশেষ অনুসন্ধান করিয়া স্বীয় পুস্তকে সেই সমস্ত উদ্ধৃত করিয়াছেন। এক্ষণে সেই সকলের যথাশক্তি মীমাংসা করিয়া প্রত্যুভরদানে প্রবৃত্ত হইলাম ; তাহা হইলে বিষ্ণুপূজায় আমতণ্ডল নৈবেদ্য দেওয়ার নিষেধ এবং শূদ্রের বিষ্ণুপূজাস্থলে ব্রাহ্মণ দ্বারা পাক করা অন্নের নৈবেদ্য দেওয়ার বিধি শাস্ত্রীয় কি না সে বিষয়ে সকল ংশয় নিরাকৃত হইতে পরিবেক । আমি এই প্রত্যুত্তর প্রদান বিষয়ে বিস্তর যত্ন ও বিস্তর পরিশ্রম করিয়াছি । পাঠকবর্গের নিকট বিনর বাক্যে প্রার্থন এই তাহারা যেন, অনুগ্রহ প্রদর্শন পূর্বক, নিবিষ্টচিত্তে এই প্রত্যুত্তর পুস্তক অন্ততঃ একবার আদ্যোপান্ত পাঠ করেন, তাহা হইলেই আমার সকল যত্ন ও সকল শ্রম সফল হইবেক। আমতণ্ডুলের নৈবেদ্য দ্বারা যে বিষ্ণুপুঙ্গা করিবেক ম৷ ইহা কাহারও স্বকপোলকপিত অশাস্ত্রীয় অভিনব ব্যবস্থা নহে। র্যাহ্বারা পুরাণবাক্য প্রমাণ বলিয়া গ্রহণ করেন, যাহারা সদসদ্বিবেচনা না করিয়া ষে কোনও রূপে স্বমত সংস্থাপন করিতে পারিলেই চরিতার্থ হইব এই বোধে বদ্ধপরিকর হইয়া তিলকে তাল করত ব্যাপকতার পথে পদার্পণ না করেন এবং র্যাহারা ঈর্ষা নাস্তিকতা প্রভৃতি নীচরক্তিবিহীন হইয়া সরল চক্ষে মীমাংসার প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া থাকেন, প্তাহারা মৎসংগৃহীত ৰচণগুলি এবং তৎসমুদয়ের তাৎ