পাতা:আমতণ্ডূল নৈবেদ্য দিয়া বিষ্ণুপূজা হইতে পারে কি না এতদ্বিষয়ক বিচার.pdf/১৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

J هي طاذ D সবিস্তর দর্শিত হইয়াছে। অতএৰ “ বিষ্ণুপূজায় আমতণ্ডুল দেওয়ার প্রথা শাস্ত্রসিদ্ধ অশান্ত্রিক মছে ” ইহ, তাহণদের বুদ্ধিসিদ্ধ, তদীয় এই নির্দেশ কতদূর আদরণীয় হওয়া উচিত তাহা সকলে বিবেচনা করিয়া দেখিবেন । “ গোস্বামী মহাশয় কেবল বিদ্যাবল ও বুদ্ধিকৌশল অবলম্বন করিয়া বিষ্ণুপূজায় চিরপ্রচলিত তণ্ডুলনৈবেদ্য ব্যবহারের খণ্ডনে প্রবৃত্ত হইয়া ধর্ম্মশাস্ত্র বিষয়ে অনভিজ্ঞতার পরাকাষ্ঠী প্রদর্শন করিয়াছেন “ যিনি কোনও কালে ধর্ম্মশাস্ত্রের অধ্যয়ন ও অনুশীলন করেন নাই ; সুতরাং ঋষিবাক্যের অর্থবোধে ও তাৎপর্য্যগ্রহে সম্পূর্ণ অসমর্থ ; তাদৃশ ব্যক্তির মুখে ঈদৃশ বিসদৃশ অমৃতবাক্য শুনিলে শরীর পুলকিত হয়। অনন্যমনঃ ও অনন্যকর্ম্ম হইয়া জীবনের অবশিষ্ট ভাগ ধর্ম্মশাস্ত্রের অনুশীলনে অতিবাহিত করিলেও, তাহদের ঈদৃশ নির্দেশ করিবার অধিকার জন্মিবে কি না সন্দেহ স্থল ; এমন স্থলে অর্থগ্রহ ব্যতিরেকে দুই চারিটি বচন অবলম্বন করিয়া ধর্ম্মশাস্ত্রে আমি সর্ব্বজ্ঞ হইয়াছি এই ভাবিয় “ ধর্ম্মশাস্ত্র বিষয়ক বচনের অবলম্বন পরিত্যাগ করুন ” অম্লানমুখে এতাদৃশ উপদেশ দেওয়া কিম্বা দিতে উদ্যত হওয়া সাতিশয় আশ্চর্য্যের ও নিরতিশয় কৌতুকের বিষয় বলিতে হইবেক । আর যদি এরূপ রাজাজ্জা প্রচারিত থাকিত, পূর্বে বঙ্গদেশের জলাবাড়ি, বাসী এক্ষণে সভাবাজার শ্বামপুকুর নিবাসী সর্ব্বশাস্ত্রদশী অবচ্ছেদক মাত্র ব্যবসায়ী শ্রীল ঐযুক্ত রাজকুমার ন্যায়রত্ন ভট্টাচার্য্য মহামহোদয় ভায়া কবিরত্ন। চূড়ামণি প্রভৃতি প্রতিবাদী রায় ৰাহাল বাহাদুর এবং স্বমত স্বাব্যস্ত ব্যস্ত বাহাদুরের স্মৃতি, পুরাণ, তন্ত্র ও আগম বচনের যে পাঠ কিম্বা যে অর্থ কিম্ব যে অভিপ্রায় যথার্থ ব্যঞ্জষথার্থ