পাতা:আমার বাল্যকথা ও আমার বোম্বাই প্রবাস.pdf/১৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ృతి: আমার বোম্বাই প্রবাস রক্ত দধিতে পরিণত হয়। শিক্ষিত উট, ভাল মাহুং অভ্যস্ত সোওয়ার, এই তিন একত্র হলে উটে চড়বার আরাম আছে, নইলে নয়। এক বিষয়ে মরুভূমির উপযোগিতা সহজে মনে হয় না। তা এই যে বালির উপর যেমন সহজে পায়ের দাগ বসে তেমনি চোর ধরবার এ এক সহজ উপায় । আমি যখন শিকারপুলে কাজ করতাম তখন গরুচুরি মকদ্দমা রাশি রাশি আমার কাছে আসত। পশুহরণ সিন্ধিদের এক রোগ। এমন দিন যেত না যে ঘোড়া গরু উঠ মেষ মহিষ প্রভৃতি লুটের মকদম উপস্থিত BBS BBS BBS BB BB SBBBB BBB BBB BBBS BB BB B BBB চৌকিদার আছে তাদের নাম ‘পগী’, নাম থেকেই তাদের পরিচয়, পদচিহ্ন ধরে চোরামাল বার করা তাদের কাজ। মনে কর কোন এক গ্রামে একটা উট চুৰি গিয়েছে। অমনি সেই গায়ের পগ অপহৃত উটের পদচিহ্ন দেখতে দেখতে চোরের সন্ধানে বেরুলে । সেই পদচিহ্ন সে যদি তার সমীপবর্ত্তী গ্রামে দেখিয়ে দিতে পারে তাহলেই সে তার দায়িত্ব হতে খালাস । তারপর শেষোক্ত গ্রামের উপর জবাবদিহি পড়ল। এই গ্রামের লোকেরা আপনাদের পগ সঙ্গে করে সেই চিহ্ন ধবে বাহির হয়। এইরূপে চোরের আড়ায় গিয়ে চোরামাল ধরতে পারলে তাদের পবি শ্রম সার্থক । অনেক স্থলে এই উপায়ে চোরামাল ধবা পড়ে। পগীরা এ কাজে এমনি নিপুণ যে BB BB BB BBB BB BBB B BBBB BBBB BBB BBBB DBBB হওয়া। মাল ধরা না পড়লে শুধু তাদের কথার উপর নির্ভর করা যায় না। অনেক সময় মিথ্য পদচিহ্ন দেখিয়ে এক গ্রামের লোক অন্ত গ্রামের উপর অপরাধ চাপাবার প্রয়াস পায় কিন্তু বিজ্ঞ বিচারপতির কাছে ওরূপ প্রযত্ন সফল হয় না । শিকার সিন্ধির অত্যন্ত শিকারপ্রিয়। শিকারপুরে থাকতে মাঝে মাঝে প্রায়ই আমার শিকারের সঙ্গী জুটত। একবার আমরা দলবলে সঞ্চর নামে একটা বৃহৎ সরোবরে শিকার করতে গিয়েছিলেম। সেখানে বুনো হাস প্রভূত নন। জাতীয় পক্ষী পাখালী পাওয়া যেত, আমরা বোটের উপর হতে পার্থী শিকার করতেম। একবার মনে আছে আমরা একটা জায়গায় চক{চকির ঝ (কের মধ্যে এসে পড়ি । সংস্কৃত কাব্যে চক্রবাক চক্রবাকীর কথা পড়ে তাদের সঙ্গে এমনি সখ্যবন্ধন হয়ে গেছে যে সেই ঝণকের মধ্যে iBB BBBB BSBB BBB DDD DS B BKSBB BB gB BBBB SBBB SDS নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বং আকাশবাণী কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হয়ে আমার অন্তরাত্মাকে দগ্ধ করতে লাগল, আমিও শিকারে ক্ষাস্ত দিলাম। সে যা হোক, আমার ভারি দেখতে