পাতা:আমার বাল্যকথা ও আমার বোম্বাই প্রবাস.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমর বাল্যকথা ) শেবার ঘবের বাহিরে গুয়ে থাকত । অনেক সময় তার বিছানার পাশে মাছুরের উপর বসে তাব পায়ে হাত বুলিয়ে দিত। তবে শৰীব ক্রমে দুর্ব্বল হয়ে পড়ল, তিনি আপনার আসন্ন মৃত্যু আপনি বেশ বুঝতে পেরেছিলেন। কেমন আছেন কেহ জিজ্ঞাসা করলে মধুর, গম্ভীরস্বরে বলতেন, “I am content” আমি শান্তিতে আছি । BBB BB BBB BB BBBB BBBB BBBS BB BBBBB BB BBBB BBB পড়ল। অবসর বুঝে সেই স্থান হ’তে জুলাই মাসেব ১৭ তারিখে Dr. Martin তাকে সঙ্গে করে লণ্ডনে নিয়ে যান এবং ১৮৪৬ খৃষ্টাব্দে ১লা আগষ্টে তিনি পবলোক গমন কবেন । * দ্বারকানাথ ঠাকুর ও ম্যাক্সমূলার সম্বন্ধে কথোপকথন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার সময় প্রেফেসব মাল্লমূলার অমর সংস্কৃতের পরীক্ষক ছিলেন। পরীক্ষাস্তে যখন আমি তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম, তখন তিনি র্তার নিজের সম্বন্ধে ও আমার স্বৰ্গীয় পিতামহ ও পিতৃদেব সম্বন্ধে চামাকে অনেক কথা বলেন । ভারতবর্ষের প্রতি তার প্রেমণকর্ষণ সর্ব্বপ্রথমে কিরূপে হয়, সে বিষয়ে তিনি বলেন যে, অতি শৈশবকাল হইতে লোকমুথে ভাবতবর্ষেব নানা প্রকাব বিবরণ শুনে তিনি সেটাকে একটা স্বপ্ন-রাজ্যের দ্যায় জ্ঞান করিতেন । রূপকথায় যেমন থাকে যে, যোদ্ধ। একদিন হঠাৎ স্বপ্ন দেখিলেন যে, কোন অজানা দেশে এক পরমাসুন্দরী কণ্ঠ বন্দিনীভাবে বাস করছে, তাই দেখে যোদ্ধাব মন এমন বিচলিত হ’ল যে, কত খোজ করে যুদ্ধ করে যতদিন না তার উদ্ধার সাধন কবতে পারতেন, ততদিন যেমন নিশ্চিন্ত থাকতেন না ; তেমনি ভারতবর্ষকে ও তিনি তার স্বপ্ন-রাজ্যের সুন্দরী বলে কল্পন করতেন। তারপর যখন তার দশ বৎসর বয়স তখন তার ইস্কুলের কপিবুকের মলাটে হঠাৎ একদিন কাশীর মানের ঘাটের চিত্র দেখে স্বপ্নবিষ্ট্রেব মত সেই দিকে চেয়ে বসে রইলেন। চিত্রটা যদিও বিশেষ পরিস্ফুট ছিল না, তবুও সে ছবিখানি তার বেশ মনে ছিল । তিনি বল্লেন, “কিন্তু ভারতবর্ষ সম্বন্ধে বাস্তবিক তখন আমার কতটুকু জ্ঞান ছিল ? কেবল এই শুনেছিলাম যে ভারতবাসীরা কৃষ্ণকায়, তারা বিধবাদের জলন্ত চিতায় অর্পণ করে, তার স্বৰ্গলাভ করবার জন্ত জগন্নাথদেবেব রথচক্রের তলে

  • গণেন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আমার লিখিত পত্র হইতে উদ্ধত। worthing--25th Augs 863

দ্বীরিকানাথ ঠাকুরের মৃত্যু fst August, 1846,