পাতা:আমার বাল্যকথা ও আমার বোম্বাই প্রবাস.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমার বোম্বাই প্রবাস 5יל כי( .করে ; কিন্তু আইন অনুসারে স্ত্রী দগুনীয় নহে, তাছার নায়ককেই দণ্ডভোগ করিতে হয়। অধিকাংশ স্থলে দেখা যায় যে এই সকল মকদম কোর্টে যাইবার পূর্ব্বে প্রায় পঞ্চায়ত কর্তৃক নিষ্পত্তি হইয় থাকে। এই সমস্ত বিবাহ সম্বন্ধীয় ব্যাপারে জাতীয় শাসন বিশেষরূপে লক্ষিত হয়। জাতীয় পাচজন মিলিয়া যে বিধান করেন তাহ উভয় পক্ষেরই শিরোধার্য্য। স্ত্রী স্বামীকে পরিত্যাগ করিয়া যদি আর একজনের সংসর্গে বাস করে—স্বামী স্বজাতীয় লোকদিগকে একত্র করিয়া তাহদের নিকট আপন কাহিনী ব্যক্ত করেন। জাতির মত হইলে স্ত্রীকে স্বামীর নিকট প্রত্যপণ করিতে হইলে । এই আদেশ লঙ্ঘন করিলে তৎক্ষণাৎ সেই অপরাধী পুরুষকে জাতি হইতে বহিস্কৃত করা হয়, ইহা হইতে গুরুতর দণ্ড আছে কি ন সন্দেহ । জাতির অভিপ্রায়ে যদি স্থির হইল যে, পর-স্ত্রী গ্রহণের দণ্ডস্বরূপ ৩০০ টাকা দণ্ড দিয়া স্বামীর সম্মতি ক্রয় করিতে হইবে ত অগত্য তাহাই কবিতে হয় । জাতির বিচারে নিতান্ত অসন্তুষ্ট হইলে উপায়াভাবে আদালতের শরণাপন্ন झङ्केटङ ङग्न । যে সকল কণবীর মধ্যে স্ত্রীজাতির সংখ্য পুরুষ অপেক্ষ অল্প, তাহদের পুরুষদের BBD DDDS DDSS BBBB BBBD DD BB BBB BBBB BBBB BB তাহাদের প্রভূত অর্থব্যয় করিতে হয়, এবং অর্থাভাবে অনেক বৎসর পর্যন্ত কাজে কাজেই অবিবাহিত থাকিতে হয়। এই সকল বিবাঙ্গার্থ পুবষদিগকে মিথ্যা প্রলোভন দেখাইয়া ফাদে ফেলিয়া তাহীদের যথাসর্ব্বস্ব অপহরণ করিবার আশয়ে কোন কোন প্রবঞ্চক এক এক কন্যা লইয়া তাহদের নিকট উপস্থিত হয় । কস্ত হয় ত অন্য জাতীয়, অথবা বিবাহিতা ও তাহার স্বামী জীবিত। বর ত কছার জন্ত বুভূক্ষিত মৎস্তের ন্যায় তাকাইয়া আছেন, টপ করিয়া টোপ পড়িল কি অমনি তাড় কণ্ঠস্থ করিয়া আটুকাইয় পড়িলেন । ভবিষ্যতে কোন গোলযোগ না হয় তজ্জন্ত গ্রামেব দুই একজন ভদ্রলোক হয় ত জমীন হইল, তাহীদের চক্ষে ধূলি দিয়া ছল-বল কৌশলে তাহাদিগকেও বশ করিতে হয় । বর কন্যাকর্ত্তার হাতে টাকা গণিয়া দিয়া মহা উল্লাসে উদ্বাহ-শৃঙ্খল গলে পরিলেন-পর দিন প্রাতে উঠিয়া দেখেন যে কহু নাই, কন্যাকর্ত্তাও অন্তৰ্হিত হইয়াছে। খোজ খোজ খোজ – পরে সন্ধান পাইলে হয় ত আদালতে এক প্রকাও মকদ্দমা আসিয়া উপস্থিত হয়। ইনি ত চক্ষু মুদিয়া পর-স্ত্রীর পাণিগ্রহণ করিলেন –এদিকে সেই স্ত্রীর যে স্বামী তাহার বাটীতে হুলুস্থল পড়িয়া গেল। তাহার স্ত্রী কোথায় পলায়ণ করিল, গ্রাম হইতে গ্রামান্তর অন্বেষণ করিয়া প্রকৃত ব্যাপার অবগত হইলে তিনিও বিচারালয়ে গিয়া কন্যাকর্ত্তার নামে অভিযোগ উপস্থিত করেন। সত্য নিরূপণ করিতে বিচারপতির মাথা ঘুরিয়া যায়। স্বামী চান তাহার স্ত্রী, উপস্বামী,