পাতা:আমোদ - রসময় লাহা.pdf/৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ما أري “হাসির-গান” । তাহারই ফলে রসময়বাবুর “ছাইভস্ম,” “আরাম,” ও “আমোদ’ । বঙ্গসাহিত্যের তুর্ভাগ্য যে দ্বিজেন্দ্র লাল রায় আর এ জগতে নাই । কিন্তু বিশুদ্ধ ও অনাবিল হাস্যরস একেবারে শুকাইয়া যায় নাই । গদ্যে অধ্যাপক ললিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ও পদ্যে রসময় বাবু এখনও পাঠকবর্গকে হাসাইতেছেন । সাহিত্যরর্থী অক্ষয়চন্দ্র সরকার চট্টগ্রাম সাহিত্য সম্মিলনে রসময় বাবুর রচনা প্রণালীর প্রশংসা করিয়াছেন । এবং অক্ষয় বাবুর প্রশংসা যে সে প্রশংসা নয়। হাস্তের অবতারণা অনেক কারণে ও অনেক উপায় ও প্রণালীতে হইতে পারে । তাহার বিশ্লেষণ এখানে আবশ্যক নয়। তবে এ কথা বলা যাইতে পারে যে রসময় বাবুর হাস্ত দুই সীমান্ত মধ্যে বিচরণ করে । কতকগুলি কবিতায় হাস্ত অশ্রুর রূপান্তর । কতকগুলিতে হস্ত কেবল হাস্তই,—ছদ্মবেশ নাই। এই দুই সীমান্তের মধ্যে কতকগুলি নিছক বাঙ্গ । কতকগুলির ভিতর pathos অন্তর্নিহিত । কোন কোন কবিতা কোন শ্রেণীর মধ্যে পড়ে তাহ নির্দেশ করিয়া দেওয়া উপযুক্ত বিবেচনা করি না । রসময় বাবুর ভাষার একটি প্রধান গুণ,— সরলতা । হাস্যরসপ্রধান রচনার ইহা একটি অতি