পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-শিক্ষা (প্রথম খণ্ড) - অমৃতলাল গুপ্ত কবিভূষণ.pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o আয়ুৰ্বেদ-শিক্ষা। করে, তজ্জন্য অনুপানভেদে সর্বরোগে প্রয়োগ করা যায় ও সর্ব্বরোগ বিনষ্ট করে। স্বর্ণাসিন্দূর বা রসসিন্দূর সর্বরোগে অনুপান-ভেদে প্রয়োগ করা যায়, ইহা আয়ুর্ব্বেদাচার্য্যগণের-মত, শাস্ত্রকারগণও এই মতেরই পোষকতা করেন, এবং আয়ুর্ব্বেদের উৎপত্তিকাল হইতে অনন্তকাল যাবৎ চিকিৎসকেরাও সর্ব্বরোগে প্রয়োগ করিয়া আসিতেছেন, কিন্তু উহা প্রয়োগ করিবার পূর্বে রোগীর ধাতু, অগ্নি, বল ও বয়স বিবেচনা করিয়া প্রয়োগ করা উচিত অর্থাৎ রোগীর ধাতু রুক্ষ কি স্নিগ্ধ, গরম কি নরম বা তাহার। পাচকাগ্নি সবল কি দুর্বল ও বয়স প্রভৃতি বিবেচনা করিয়া তদনুযায়ী মাত্রা ও অনুপান কল্পনা করিবে । চিকিৎকেরা সাধারণতঃ স্তন্য-পায়ী শিশু হইতে আরম্ভ করিয়া অশীতিপর বৃদ্ধিব্যক্তিকেও ইহা ব্যবস্থা করিয়া থাকেন। আমিও শিশু, বালক, যুবা, বৃদ্ধ, অনেক রোগীকে ইহা ব্যবস্থা করিয়াছি, কুত্রাপি কুফল প্রত্যক্ষ করি নাই, কিন্তু স্তন্যপায়ী শিশুদিগকে প্রয়োগ করিতে গিয়া কয়েক স্থলে দেখিয়াছি ;-স্বর্ণসিন্দুর বা রসসিন্দুর কিম্ব তৎসংযুক্ত ঔষধ আমাশয় বা জরাতীসারগ্রস্ত শিশুর পরিপাক না হইয়া আমসংযুক্ত মলের সহিত অবিকৃত অবস্থায় নিৰ্গত হইয়াছে, একারণে আমার বিশ্বাস যেসকল স্তন্যপায়ী শিশু আমাশয় বা অতীসারে নিতান্ত পীড়িত, তাহদের পক্ষে DD SBuDBSDBB DBB DBD DDDD BDBBDDSS DBBB DBBDB BD স্বর্ণাসিন্দুর বা তৎসংযুক্ত ঔষধ ঐ অবস্থায়ও বন্ধ না করিয়া অল্প মাত্রায় প্রয়োগ করিতে করিতে রোগ আরোগ্য হইতে দেখা গিয়াছে ; সুতরাং আমার বিশ্বাস অল্প মাত্রায় প্রয়োগ করিলে যদিও মলের, সহিত কিয়দংশ বহির্গত হয়, তথাপি কিয়দংশ শরীরে অবস্থান করিয়া রোগ আরোগ্যের সহায়তা করে। ফলতঃ ঐ অবস্থায় ইহা প্রয়োগ করা। কর্ত্তব্য কি না, তাহার মীমাংসা করিতে পারি নাই, তবে মাত্রা-হ্রাস করিয়া প্রয়োগ করাতে মলের সহিত নিৰ্গত হওয়া সত্ত্বেও রোগী আরোগ্য হইতে দেখিয়াছি। অনেকের বিশ্বাস উহা গরম, কিন্তু তাহা নহে, গরম অনুপানসহ ভক্ষণ করিলে গরম ক্রিয়া করে এবং ঠাণ্ড অনুপানসহ প্রয়োগ করিলে ঠাণ্ড ক্রিয়া করে, এই জন্য সন্নিপাত বা 'বাতশ্লেষ্মবিকারেও ব্যবহৃত হয়, আবার YLSDDDLD SBLBDB DB DD DEDE S DBBDBD DDBBDDD BDD DBB SLDBDS DDDD S DDBDBS DB BB DBDBDBDSS SDDBB DBDB কেন, তাহা এতদ্বারা সহজেই বুঝিতে পারা যায়। রোগ-নির্ণয়ে বিলম্ব