পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-শিক্ষা (প্রথম খণ্ড) - অমৃতলাল গুপ্ত কবিভূষণ.pdf/৬০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8r আয়ুৰ্বেদ-শিক্ষা। পিপাসা উপস্থিত হইবামাত্রই রোগীকে পানার্থ জল প্রদান করিবে ; যেহেতু পিপাসায় অভিভূত হইলে রোগীরা মূৰ্ছা হইতে পারে, সেই জন্যই শাস্ত্রকারগণ পিপাসাকালে রোগীকে জল প্রদান করিতে উপদেশ করিয়াছেন । এই জল প্রদান সম্বন্ধে সর্বত্র এক প্রকার বিধি নহে, কোনও তৃষ্ণায় শীতল জল, কোনও তৃষ্ণায় ঈষদুষ্ণ জল, কোনও পিপাসায় শীতকষায় প্রদান করা অবশ্যক । শ্লেষ্মা দ্বারা জঠরাগ্নি আচ্ছাদিত হইলে, প্রথমতঃ বামনদ্বারা শ্লেষ্মার লাঘব করিয়া, পরে বিন্বাদিপানীয় রোগীকে পান করিতে দিবে। গুরুBBBD DDDBBDDD DB DBDD DOBBDDB SBDDS DBDDDS DDDBBBDBDBS S g প্রয়োগ করা কীর্ত্তব্য, কারণ বমনদ্বারা ঐ সকল ভুক্ত দ্রব্য বহির্গত হইলে, তৃষ্ণার শাস্তি হয়। অতিশয় কৃশ ও দুর্বলব্যক্তিকে পিপাসাকালে দুগ্ধ প্রদান কৱ৷ কর্ত্তব্য। রসধাতুর ক্ষয় বশতঃ যে সকল রোগে পিপাসা প্রকাশ পায়, তাহাতে রোগীকে মধুমিশ্রিত জল বা দুগ্ধ প্রদান করিবে । মৈথুনাসক্ত ব্যক্তিকে পিপাসাকালে দুগ্ধপান করিতে দেওয়া কর্ত্তব্য। শাস্ত্রাদির আঘাত বা অন্যান্য কারণে শরীর হইতে অধিক রক্তক্ষয় হইলে, ধে পিপাসা উপস্থিত হয়, তাহাতে রোগীকে ছাগ, মৃগ প্রভৃতি প্রাণীর মাংসের যুষ ব্যবস্থা করি বে। সাধারণতঃ মুচ্ছ, বমন, দাহ প্রভৃতি রোগে এবং মদ্যপানদ্বারা তৃষ্ণা উপস্থিত হইলে, রোগীকে শীতল জল পান করিতে দিবে। সাধারণতঃ জ্বরাদি রোগে পিপাসা হইলে, রোগীকে ঈষদুষ্ণ জল পান করিতে দেওয়া কর্ত্তব্য, কিন্তু পিত্তজ্বরে উষ্ণজল শীতল করিয়া পান করিতে দেওয়া উচিত। পিত্তাজ্বর, অতীসার ও অন্যান্য রোগে পিপাসা নিবারণার্থ যে সমস্ত পানীয়ের উল্লেখ আছে, তাহাঁই প্রদান করিবে। তদ্ব্যতীত তৃষ্ণারোগে পিঞ্জের আধিক্য থাকিলে, অর্থাৎ তৃষ্ণার সহিত দাহ, পৈত্তিক বমন প্রভৃতি উপদ্রব প্রকাশ পাইলে, ষড়ঙ্গপানীয় বা দ্রাক্ষাদি কষায় প্রভৃতি সেবন করিতে দিবে। বায়ুর আধিক্য বশতঃ রোগীর পিপাসা উপস্থিত হইলে, মাংসফুষ প্রভৃতি পথ্য, লঘু ও শীতল পানীয় এবং রসাদিচুর্ণ বা মহোদধিরস প্রভৃতি ঔষধ সেবন করিতে দিবে। উপসর্গরূপে পিপাসার চিকিৎসাকালে রোগীকে মুখ্যারোগনাশক অথচ তৃষ্ণनिषांब्रक खेषद्दे थणांन कब्र कर्तृत ।